পর্যটন
নেমেই গাছের মাথা গলে চোখে পড়লো ৭২.৫ মিটার উচ্চতার মিনার। রাস্তা পেরিয়ে দক্ষিণে মিনিট চারেক হাঁটলেই কুতুব মিনার কমপ্লেক্স। ভারতে
পূর্ব খাসি পাহাড়ের এ মাওলিনং গ্রামকে বলা হয়, ‘ঈশ্বরের নিজস্ব বাগান’। ২০০৩ সালে এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম হিসেবে ঘোষণা করা
অনেক পরিচ্ছন্ন মাওলিনং গ্রাম। এখানে সবকিছুই প্রাকৃতিক। বাড়িগুলোতে খুব বেশি ইট সুড়কির ব্যবহার নেই। পাহাড়ের ঢাল ধরেই বেয়ে উঠেছে
হারিয়ে যাবার নেই মানা-এ কথাটি মর্মে মর্মে অনুভূত হতে থাকে চলমান বাতাসের ভেতর দিয়ে এমন ছুটে চলায়। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি)
উচ্চতা পরিমাপের জন্য এসআরটিএম জরিপের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান সাইদুর রহমান চৌধুরি। এর আগে ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধের
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ’ আয়োজিত প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এসব মন্তব্য করেছেন
ঘাট থেকে নেমেই এক পলকে দেখে নিলাম স্বপ্নের দ্বীপটাকে। মানুষ কোথাও যাওয়ার আগে সে জায়গা সম্পর্কে একটি কল্পচিত্র তার হৃদয়ে তৈরি করে।
দু’ দ্বীপেরই চারদিকে জলরাশি। মুক্তারিয়া ঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার জন্য একটি মাত্র খেয়াঘাট। সেই খেয়াঘাটে একটিমাত্রই ট্রলার।
জবাব না পেয়ে স্কাইওয়ে স্টেশনটা কোন দিকে জানতে চাইলেন তীর্থঙ্কর। বছর ৮ বয়সের ছেলে অনিরুদ্ধ’র হাত ধরে টানলেন চলে যাওয়ার জন্য।
সকালের কুয়াশা মিলিয়ে গেছে আরো আগেই। সাগরের বিস্তৃত বুকে আচল বিছিয়ে দিয়েছে দিনের প্রথম আলো। আধঘণ্টা বাদেই জাহাজ হাতিয়ার মাটি
ইতিহাস খ্যাত বাতু আর রামায়ণ গুহার মাঝের বাঁধানো চত্বরটায় আরো কটা বানর এভাবে খাবার খুঁটছে। সদ্য ফেলে যাওয়া আইসক্রিমের বাটিতে মুখ
শীতকাল বলে খালের পানিতে তেমন স্রোত নেই। পাথর তুলতে তাই খোঁড়া হয়েছে গর্ত। সেই গর্ত থেকে তোলা পাথরে বোঝাই হচ্ছে ট্রাক। এভাবে টন কে টন
বহুভূজী দেওয়ালের তাকে তাকে বসানো বিগ্রহ গুচ্ছে ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শিব, পার্বতী, কৃষ্ণ, গণেশ, নারায়ণসহ অগণিত দেব-দেবীর মেলা। যেনোবা খাঁজ
এরপর দৃষ্টির শেষ সীমায় নদী আর সাগর একাকার হয়ে যায়। নোয়াখালি শহর বা মাইজদী থেকে চেয়ারম্যান-ঘাট আসতে প্রায় ঘণ্টা খানেকের পথ। সকাল
সি-ট্রাক একটি থাকলেও সকাল-বিকেল ট্রলার ও স্পিডবোট রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় দেড় হাজার যাত্রী হাতিয়া-চেয়ারম্যান ঘাট ব্যবহার করে। যাদের
জানালার কাঁচ দিয়েও তাকানো যাচ্ছে না সূর্যের দিকে। প্রচণ্ড তাপে বোঝা যাচ্ছে বেশ ক্ষেপে আছে মাঘের সূর্য। সূর্যিমামাকে সূর্যকে মাথায়
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) ঘুরে: ঢলু বাঁশের লম্বা সরু চোঙ্গায় বিন্নি চাল। সঙ্গে দুধ, চিনি, নারকেল, চালের গুঁড়া। নাড়ার আগুনে বাঁশের ভেতর
বিবেকের অভাবেই আজ ট্রেনের প্রথম শ্রেণির যাত্রীর দ্বারাই চুরি হচ্ছে বালিশ, কম্বল, বিছানার চাদর। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে ধনী ও
পেছনে সরষে ক্ষেতের অবারিত হলুদে জমে থাকা শিশির কণায় নরম রোদের ঝিলিক। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই নরম রোদের তেজ যতো বাড়বে, ততো তাড়াতাড়ি
বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে ঢাকার হোটেলে প্যান-প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে ভারতের ৬৮তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন