পর্যটন
আগে থেকেই বুকিং হওয়ায় হোটেল-মোটেল ও কটেজের কক্ষগুলো এখন আর খালি নেই বললেই চলে। দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটকদের পদচারণা এরইমধ্যে
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই পর্যটকের মিছিলের হাওয়া লেগেছে এ সমুদ্র জনপদে। শহরের পর্যটন জোনে হোটেল-মোটেল এরইমধ্যে লাখো পর্যটক
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর সাগরে এমনই এক চরের অবস্থান। জেলেদের কাছে এ চর কখনো ‘আইচা বা মালই টিলা’, কখনো
দিগন্ত বিস্তৃত গ্রেট রিফট ভ্যালি, ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির পাহাড় দেখলাম। পাহাড়ের উপরে, থম্পসন ফলসের পাশে বসে চমৎকার রেস্তোরাঁয় দুপুরের
সাগরপাড়ে কেউ ছবি তুলছেন, কেউ গোসল করছেন, কেউ নাচ বা গান করছেন, কেউবা আবার প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আড্ডায়ও মেতে উঠছেন কেউ
ঢাকার বাইরে গোধূলিলগ্ন উপভোগ করতে চাওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল। একদিকে সদরঘাটে বুড়িগঙ্গার পানি দেখতে বিবর্ণ, অন্যদিকে বুকভরে শ্বাস
কাছে গিয়ে নাড়াচাড়া করতেই আফগানি ভাঙা আরবী ও ইংরেজি মিশিয়ে বললেন, 'আইফোন সিক্স। জাদিদ। আফজাল।' অর্থ হলো, এটা আইফোন সিক্স, নতুন,
টিকেটশালা.কম’র মাধ্যমে আপনি এখন ঘরে বসেই নিজের সাধ্য এবং স্বাচ্ছন্দ্য মতো বেছে নিতে পারেন পছন্দের ভ্রমণবিলাস। দেশ ও দেশের
রোদে জ্বলে যাওয়া প্রকৃতি ধূলার আস্তরণের নিচে ঢাকা পড়ে আছে। যতবার আমাদের গাড়ি পানিশূন্য নদীগুলোকে রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করছিল,
যথাসময়ে ক্রিস ফেয়ারভিউ হোটেলে হাজির। হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছে সে বড় প্লাস্টিকের ব্যাগ চাইলে তারা জানালো প্লাস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ
বঙ্গোপসাগর নিম্নচাপের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ায় ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত থাকায় শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে টেকনাফ দমদমিয়া ঘাট থেকে কোনো
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় শহরের স্টেশন রোডের রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন স্মার্ট ট্যুরিজমের অফিস উদ্বোধন করেন শ্রীমঙ্গল
হঠাৎ করেই আবহাওয়া ভালো হয়ে গেছে। পরিষ্কার আকাশে হাজারো তারার মেলা! বাতাসের লেশ মাত্র নেই। অথচ আগামী তিনদিনই খারাপ আবহাওয়ার
আজ লারকে পাসের দিকে যাওয়া ট্রেকার নেই বললেই চলে। সকালের দিকে কিছু মালবাহী খচ্চর আর তাদের চালকদের চলাফেরা ছিল। এখন আর কেউ নেই লারকে
আমাদের বেসক্যাম্পের দক্ষিণে ঘণ্টাখানেক হাঁটলে শুরু হয়েছে হাই ক্যাম্পে যাওয়ার চড়াই। অনেকটা পথ এখান থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
বিস্বাদ ম্যাকারনি আর ফ্রাইড রাইস খেতে না পেরে অনেকেই রেখে দিলেন। মাল্লা আগেই চলে গেলো বেস ক্যাম্প ঠিকঠাক করার জন্য। তাশি আমাদের
সূর্যের আলোয় ঝলমল করে উঠলো পুরো উপত্যকা। আমরা আজ সামদোর পথে পা বাড়াবো। লজে থাকা অন্য দেশের ট্রেকাররাও সামদো যাবে। সবাই মিলে কাফেলার
মুহিত ভাই জানালেন অন্তত চার হাজার মিটার পর্যন্ত হাইট গেইন করবেন। আমি তো মনে মনে মানাসলু বেস ক্যাম্পে যাওয়ার-ই পরিকল্পনা এঁটে বসে
প্রথমবারের মতো টের পেলাম আমরা এখন হাই অল্টিচিউডে আছি। শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হচ্ছে। চড়াইয়ের মাথায় বৌদ্ধ গোম্ফা থেকে ভেসে আসছে
এ ওঠার যেন কোনো শেষ নেই। মুহিত ভাই এর মধ্যেও রসিকতা করে বলেন, যতটুকু নামিয়াছ উঠিতে হইবে তার দ্বিগুণ। আমরাও বিনা বাক্য ব্যয়ে শুধু
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন