সোমবার (০৬ আগস্ট) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ এক আইনজীবীর রিট আবেদনের প্রাথমিক

সোমবার (৬ আগস্ট) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম আটক প্রত্যেকের সাত দিন করে

সোমবার (০৬ আগস্ট) অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালতে এ সংক্রান্ত পৃথক শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত

সোমবার (৬ আগস্ট) সুধীর তার আইনজীবীর মাধ্যমে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন।

সোমবার (৬ আগস্ট) দুপুরে জেলা ও দায়রা ও জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি

সোমবার (৬ আগস্ট) অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কায়সারুল ইসলাম এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা

সোমবার (৬ আগস্ট) বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন

রোববার (০৫ আগস্ট) দিনগত রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. আনোয়ার পারভেজ এ দণ্ড দেন। এর আগে পৌনে

মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল হকের আদালতে এ সংক্রান্ত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানি শেষে আদালত চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বিকাশ কুমার পাল নওশাবাকে আদালতে উপস্থাপন করেন। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল হকের আদালতে এ

রোববার (০৫ আগস্ট) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ মো. রফিকুল ইসলাম এ রায় দেন।  আব্দুল হালিম পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালি

রোববার (৫ আগস্ট) দুপুরে কুড়িগ্রাম অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজি‌স্ট্রেট মিজানুর রহমানের আদালতে জেএম‌বি সদস্য‌দের নেওয়া হয়।

এছাড়া ধর্ষণের পর মরদেহ গুমের অপরাধে অপর একটি ধারায় চার আসামির প্রত্যেককে সাত বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও দশহাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

রোববার (৫ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এই রায় দেন বলে জানান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল হালিম।

শনিবার (০৪ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে শিশু আদালতের মামলার তথ্য সম্বলিত ‘ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড এবং প্রশিক্ষণ কর্মশালা’

বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক কাজী শরীফুল ইসলাম মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে ১০

বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) দুপুরে খাগড়াছড়ির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোরশেদ আলমের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে গত মঙ্গলবার (জুলাই ৩১)

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল থেকে স্বাস্থ্যগত প্রতিবেদন আসার পর বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট)  প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার

বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার (০১ আগস্ট) এ আদেশ দেন। আদালতে উপস্থিত ছিলেন

দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ শেষে বুধবার (০১ আগস্ট) দুপুর ১টায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মীর শফিকুল ইসলাম এ রায় দেন।