ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের স্বজনদের বুকফাটা আর্তনাদ আর আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠছে পুরান ঢাকা। ঢাকা

নির্ধারিত সময়ে মৃত্যুর দূত হামলে পড়ে। অল্প ক্ষণের পৃথিবীতে কেউ স্থায়ী নয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘প্রত্যেক

এ কাজটি এটি ঠিক নয়। কেননা হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন, জামাত শুরু হয়ে গেলে তোমরা তাড়াহুড়া করে এসো না। বরং স্বাভাবিকভাবে হেঁটে এসো এবং

বান্দা যদি তার প্রতিপালককে যথাযোগ্যভাবে ডাকার মতো ডাকে আদবের সাথে কাকুতি-মিনতিসহ আল্লাহর নিকট চায়, তাহলে তিনি তাতে সাড়া দেন।

মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সাদ অনুসারী বিশ্ব ইজতেমায় আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন দিল্লির মাওলানা শামীম। দুপুর ১১টা ৪৬ মিনিটে আখেরি

এর আগে বাদ ফজর উর্দুতে বয়ান করেন দিল্লির হাফেজ ইকবাল নায়ার। পরে তার বয়ান বাংলায় তরজমা করেন বাংলাদেশের ওসামা বিন ওয়াসিফ। সকাল ১০টার

গত রোববার ( ১৭ ফেব্রুয়ারি) শুরু হয় সাদ অনুসারীদের তিন দিনব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা। মঙ্গলবার ভোর থেকে হাজার হাজার সাদ অনুসারী মুসল্লি

সাদ অনুসারী মো. হারুন বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার সকালে আখেরি মোনাজাতের আগে দিল্লির মাওলানা শামীম উর্দুতে হেদায়েতি বয়ানও করবেন। 

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, মালয়েশিয়ার একটি মসজিদ-কর্তৃপক্ষ সেদেশের দরিদ্রদের সহায়তার জন্য একটি এটিএম বুথ

ইবাদত-বন্দেগির মধ্যে থেকে মুসল্লিরা সেরে নিচ্ছেন রান্নার কাজ, গোসল, কাপড় ধোয়া ও বাজার করাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব কাজ। সাদ

রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ‘মাদানী চত্বরে’ স্থাপিত মিনারের উদ্বোধন করেন। 

গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বাংলানিউজকে জানান, ‍দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং প্রস্তুতি না থাকায় সাদ

ভালো-মন্দ ও আলো-আঁধারির পার্থক্য করার ন্যূনতম যোগ্যতা ছিল না তাদের। আত্মার খোরাক গ্রহণ এবং পরকালীন কল্যাণ-সৌভাগ্য লাভ, মানবতার সেবা

রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ফজরে পর আম বয়ানে শুরু হয়েছে সাদ অনুসারীদের ইজতেমা। ময়দানে অবস্থানরত কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকালে

শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ২৪ বগির ট্রেনটি চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক স্টেশন দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। বাংলানিউজকে এ তথ্য

রাজধানীর নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরির হলরুমে শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে সংবাদ সম্মেলনে এ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। আরও পড়ুন>> যে

ওই বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে ১২ জানুয়ারি ও ১৭ জানুয়ারি থেকে ১৯ জানুয়ারি দুই ধাপে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ব ইজতেমার

শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টা ৫ মিনিটে মাওলানা জোবায়ের অনুসারীদের আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা

শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা জোবায়ের দুই হাত উঠিয়ে আখেরি মোনাজাত শুরু করেন। বিশ্ব

শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে পাকিস্তানি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ খোরশেদ উর্দূতে হেদায়েতি বয়ান শুরু করেন।  বিশ্ব ইজতেমার মুরুব্বি