এশিয়া কাপ
৫৯ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। এরপর তরুণ সতীর্থ তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের।
একাদশ ও ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন এনেও সুফল পেল না বাংলাদেশ। নাঈম শেখের জায়গায় সুযোগ পেয়ে ব্যর্থ হলেন তানজিদ হাসানও। এরপর
ম্যাচটা টুর্নামেন্টের বিচারে একরকম মূল্যহীন। তবুও লড়াইটা দুই প্রতিবেশী দেশের বলেই আছে আলাদা রোমাঞ্চ। এশিয়া কাপের ফাইনাল নিশ্চিত
রোমাঞ্চের চোরাবালিতে হাবুডুবু খেলেন প্রেমাদাসার দর্শকরা। বারবার বদলে গেলো ম্যাচের মোড়। কখনো কুশল মেন্ডিস সহজই করে ফেললেন
ম্যাচে বারবার হানা দিলো বৃষ্টি। কমে এলো ম্যাচের দৈর্ঘ্যও। বাবর আজম ফেরার পর পাকিস্তান খুঁজে বেড়ালো একটি জুটি। শেষে সেটি এনে দিলেন
এশিয়া কাপে বড় আশা নিয়ে গিয়ে একরকম ভরাডুবিই হয়েছে বাংলাদেশের। টুর্নামেন্টের কিছুদিন আগে তামিম ইকবাল অধিনায়কত্ব ছাড়লে নেতৃত্ব নেন
সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পাশে থাকতে এশিয়া কাপের মাঝপথে দেশে ফিরে আসেন মুশফিকুর রহিম। পরে কন্যা সন্তানের বাবা হন তিনি। তিনদিনের ছুটিতে
ভারতের প্রথম চার ব্যাটার ফিরেছেন তার বলেই, সবমিলিয়ে সংখ্যাটা পাঁচ। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম ফাইফার জয়ে রাঙিয়ে রাখতে নিশ্চয়ই
২০০২ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন ট্রফির শিরোপা যখন ভাগ করে নিয়েছিল ভারত ও শ্রীলঙ্কা; তখন তার জন্মই হয়নি। যদিও আজ ১৩তম ওয়ানডে খেলতে
একদিনের খেলা গড়ালো দ্বিতীয় দিনে। রিজার্ভ ডে-তেও ছিল বৃষ্টি, তবে শেষ অবধি এসেছে ফল। বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের জোড়া সেঞ্চুরিতে বড়
ভারতের ইনিংসের অর্ধেকটাও পূর্ণ হলো না। তার আগেই ঝুম বৃষ্টিতে বন্ধ হয়ে গেল খেলা। মাঝে কয়েকবার থামলেও খেলা ফের শুরু হওয়ার মতো অবস্থা
শুরুতে তাণ্ডব চালালেন ভারতের দুই ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল। মাঝের ওভারে দ্রুত তাদের সাজঘরে পাঠিয়ে খেলায় ফেরে পাকিস্তান। সেই
৬, ৬, ৪, ৬, ৪- হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ হওয়ার আগে রোহিত শর্মা মুখোমুখি হওয়া পাঁচ বলের সবগুলোই হাঁকিয়েছিলেন বাউন্ডারি। এক প্রান্তে তিনি যখন
শুরুতে পাকিস্তানের দুই পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি ও নাসিম শাহ কিছুটা দাপট দেখালেন। কিন্তু উইকেটের দেখা পেলেন না কেউই। এরপর সময়ের
মুশফিকুর রহিমের ফেরা আগেই নিশ্চিত হয়েছিল। স্ত্রী সন্তানসম্ভবা হওয়ায় তার দেশে ফেরার কথা ছিল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এশিয়া কাপের সুপার