ঢাকা, বুধবার, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

৪২৪ কোটি পর্যন্ত রপ্তানি করলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প  

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১২৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২০
৪২৪ কোটি পর্যন্ত রপ্তানি করলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প  

ঢাকা: যে সব প্রতিষ্ঠান বছরে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের বস্ত্র ও বস্ত্রজাত পণ্য  রপ্তানি করবে, কোনো বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন নয় তারা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবে বিবেচিত হবে। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের রপ্তানির পরিমাণ শূন্য হলে পরবর্তী বছর নগদ সহায়তার জন্যও বিবেচিত হবে না। 

বুধবার (২২ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ও নীতি বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়/প্রিন্সিপাল অফিসে পাঠিয়েছে।  

এতে বলা হয়েছে, রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের (নিট, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুসারে বর্তমানে যে সব উৎপাদনকারী-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কোনো অর্থবছরে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪২৪ কোটি টাকা প্রায়) পর্যন্ত মূল্যের বস্ত্র/বস্ত্রজাত সামগ্রী রপ্তানি করবে এবং কোনো বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন নয় সেসব প্রতিষ্ঠান পরবর্তী অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প হিসেবে সংজ্ঞায়িত হবে।  

এ বিষয়ে স্পষ্ট করা যাচ্ছে যে, রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কোনো অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ শূন্য হলে পরবর্তী অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে নগদ সহায়তার আবেদন বিবেচনাযোগ্য হবে না।  

বাংলাদেশ সময়: ২০১৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০২০
এসই/এএ     

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।