পর্যটন
কিন্তু রাজার মধ্যেও তো মহারাজা থাকতে হয়। তাই ফলের রাজা আম হলেও আমের রাজা কী- এ প্রশ্ন সামনে আসাটাই স্বাভাবিক। আমের রাজা খুঁজতে
যে দিকেই চোখ যায়, চারদিকে শুধু আম আর আম। আর প্রতিবারের মতো এবারও রাজশাহীর আমের সবচেয়ে বড় হাট বসেছে পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর
ঘটনাটি অসম্ভব মনে হলেও বাস্তবেই ঘটছে। যে জাতের আমের চাহিদা বেশি, সেই জাতের গাছের ডাল দিয়ে কলম করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ
গত দু’দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট, শিবগঞ্জ, সোনা মসজিদ, চাঁপাই সদর প্রর্ভতি এলাকা ঘরে সব শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে কথা বলে যে কথা
ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে মে থেকে জুলাই এই তিন মাস খাচিতে আম ভরানোর কাজ করেন। পেপারে মুড়িয়ে খাচিতে ভরেন সেই আম। অবশ্য এর আগে ও পরে আরও বেশ
পোকার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় চাহিদাসম্পন্ন আমের। বাজারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে ল্যাংড়া, ফজলি আর আশ্বিনা আমের। এ আমগুলো
নগরায়ণ, নতুন বসতি স্থাপন, উচ্চ ফলনশীল জাতের আমের প্রতি মোহ ও এককালীন বেশি টাকার প্রয়োজনে বয়স্ক গাছ কেটে ফেলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে
কিন্তু এ বছর মধুমাসের অধের্ক পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি আমভাঙা। তাতে মোকামে নেই আমকেন্দ্রিক ব্যস্ততা, আলাপচারিতা, চায়ের দোকানের
সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের অধিক জনসচেতনায় মানুষ এখন অনেক সাবধানী। সেই সাবধানী মনোভাব নিজেদের শরীরের জন্য সুখকর হলেও ব্যবসায়ীদের
তারমধ্যে অসংখ্য গাছে ঝুলছে সবুজ আম। মহাসড়কের দু’ধারে সেই ঝুলন্ত আমই স্বাগত জানাবে আম রাজ্যে। এছাড়া অন্য গাছপালার সবুজ
বৃহস্পতিবার (৩১ মে) রাতে রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে বাংলানিউজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন পুলিশ সুপার মো.
সোহাগী ফেসবুক ওয়ালে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘হ্যালো বাংলাদেশ, আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পরেই
অসহ্য গরমের জন্য রাজশাহীর দুর্নাম আগে থেকেই। সেই প্রচণ্ড গরমের মধ্যে গিয়ে কানসাটে নামতেই মুখ গোমড়া করে মেঘ ঘনিয়ে নেমে এলো শান্তির
বৃহস্পতিবার (৩১ মে) দুপুরের একটি চিত্র ঠিক এমনটিই জানান দেয়। নইলে আমের ভ্যান দেখে ‘তারা’ ছুটবেন কেন। দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি
ইতোমধ্যে বারি আম-৪, বারি আম-১১, ব্যানানা ম্যাংগো, রাঙা সিঁদুর, পালমার, বিশ্বনাথ চ্যাটার্জী নামের উন্নত প্রজাতির আমের জাত তৈরী করা
আমচাষিদের জন্য এমন আহ্বান রাজশাহীর জেলা প্রশাসক এসএম আব্দুল কাদেরের। বৃহস্পতিবার (৩১ মে) বাংলানিউজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ
এক সময়ের স্রোতস্বিনী এ নদীটির সে জোর আর নেই সত্য। তবে হাজার বছর ধরে যা দিয়ে যাচ্ছে মহানন্দা, তাতেই টিকে আছে প্রাচীন এ জনপদ। বলছি জেলা
আলো লক্ষ্য করে এগিয়ে দেখা পেলাম মন্টু মিয়ার। তিনি একজন ’আম প্রহরী’। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের টিকরামপুর এলাকার বদু মিয়ার আমবাগানের
জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হয় আমচাষিদের ব্যস্ততা, আর এই কর্মযজ্ঞ চলে আগস্ট পর্যন্ত। আমের গুটি থেকে আম ভাঙা পর্যন্ত তাদের কর্মব্যস্ত সময়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন