সাহিত্যে অনন্য অবদানের জন্য এবারের নোবেল পুরস্কার জিতেছেন বেলারুশিয়ান নারী লেখক সভেতলানা আলেক্সিয়েভিচ।বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর)

ভুলে ভরা গল্প(সৈয়দ মনজুরুল ইসলামকে)এখনো পানশালার বদ্ধ দরোজায় কড়া নাড়েমরে যাওয়া প্রেম, পূর্ণিমার স্নান, প্রার্থনার গান,উপাসনা জুড়ে

জেমস আর্থার বাল্ডউইন (২ আগস্ট, ১৯২৪-পহেলা ডিসেম্বর, ১৯৮৭) একাধারে একজন আমেরিকান ছোট গল্পকার, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, নাট্যকার, কবি এবং

পর্ব ১২ পড়তে ক্লিক করুনটিকে থাকার লড়াই |বিলাতি নারীরা ভারত ভ্রমণের প্রাক্‌কালে সর্বোচ্চ গুরুত্বে যে বিষয়টি নজরে আনতেন তা হলো

ঢাকা: চিত্রের বহুভাষা এক করে হাজার পিক্সেলের সমারোহ রংতুলিতে দেখে একটু অবাক হওয়ারই কথা। কাজটি শিল্পী রত্নেশ্বর সূত্রধরের।

একদিন এমন ছিল, শিশিরের মতো ফোঁটা ফোঁটা জল,চোখ দিয়ে বের হয়ে অশ্রুধারা নামতদুই ঠোঁটে কাঁপা কাঁপা করে চাপা কান্না আসত।বুকের ভেতরটা

ঢাকা: দেশের বিশিষ্ট কবি হেলাল হাফিজের ৬৭তম জন্মদিন ৭ অক্টোবর। ১৯৪৮ সালের এদিনে তিনি নেত্রকোনায় জন্মগ্রহণ করেন।সমকালীন বাংলা

জেমস আর্থার বাল্ডউইন (২ আগস্ট, ১৯২৪-পহেলা ডিসেম্বর, ১৯৮৭) একাধারে একজন আমেরিকান ছোট গল্পকার, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, নাট্যকার, কবি এবং

স্টুর্য়াট রস || জিলিয়ান জেরোমের কবিতার লাইন যেভাবে শুরু হয়আমার মাঝে তোমার বসত। দিন যায় ভালোয় ভালোয়তুমি বন্ধুদের নিমন্ত্রণ দিলে আমি

জেমস আর্থার বাল্ডউইন (২ আগস্ট, ১৯২৪-পহেলা ডিসেম্বর, ১৯৮৭) একাধারে একজন আমেরিকান ছোট গল্পকার, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, নাট্যকার, কবি এবং

এতিমখানা থেকে দুই দফায় মোট সাতটা কোরান শরীফ হাওয়া হয়ে গেল। এতিমখানার পূর্বদিকে, একটু এগিয়ে গেলে  যে দোকানগুলি আছে, তার কয়েকটিতে

জেমস আর্থার বাল্ডউইন (২ আগস্ট, ১৯২৪-পহেলা ডিসেম্বর, ১৯৮৭) একাধারে একজন আমেরিকান ছোট গল্পকার, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, নাট্যকার, কবি এবং

আমি আকাশ দেখেছিত্রয়োদশীর নিভৃত রাতে।ছাদের কোণে একাকী দাঁড়িয়েক্ষণে ক্ষণে বদলে যাওয়া একস্বপ্নীল আকাশ।তুমি থাকলে; দেখতে,কিভাবে

আগুন-জলএখানে নিশ্চিহ্ন সব—নীরবতা থেকে ধূলিঝড়বায়ুকরিডর হয়ে স্মিতরোদে ঠাসা খ্যাপা-পাড়া,বৃষ্টি-হেন সংঘবদ্ধ যৌনসন্ধ্যার মোমদীপ,

ভারতীয়—বাংলা ভাষার শক্তিমান কবি উৎপলকুমার বসু (জন্ম আগস্ট ৩, ১৯৩৯) আর নেই। শনিবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ৭৬ বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত

পর্ব ১১ পড়তে ক্লিক করুনজেমস কার্কপ্যাট্রিকের ভালোবাসা |১৮০১ সালের জুন মাস। হায়াদ্রাবাদের কোর্টে লোকে লোকারণ্য। সবার চোখ আটকে আছে

প্রতিবছরের মতো এবারও—সাহিত্যে কে নোবেল পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন—তা নিয়ে নানান জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে গেছে। চলতি মাসেই সুইডিশ

রিকশা ঠেলেও এই গলিতে ঢোকা যায় না। দূর থেকে তাই মানুষেরা নামে, হেঁটে হেঁটে তারা ঘরে ফেরে। তাদের হাঁটায় অদ্ভুত চনমনে ভাব। মনেই হয় না

হিমঋতুএই সেই হিমঋতু।অনেক শাদা ও শূন্যতার ভেতর              আমি কাঁপছি,আমি বর্বরের মতো প’ড়ে আছি হলুদ পোশাক।দূরে

আজকের দুপুরটা অনেক দীর্ঘ, শেষ হচ্ছে না। যেন এ দুপুরের শেষ হবার কথা ছিল না কখনো। আবু রায়হান হাঁটছে। নদী পার হয়ে শহরে যাওয়া দরকার। বাসা