ঢাকা, রবিবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি

প্রত্যন্ত ও পার্বত্য অঞ্চলে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
প্রত্যন্ত ও পার্বত্য অঞ্চলে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার বক্তব্য রাখছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু/ ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছেন, দেশের প্রত্যন্তাঞ্চল-পার্বত্যাঞ্চলে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার। এজন্য গবেষণা প্রয়োজন। এ বিষয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে তিন দিনব্যাপী ‘উদ্ভাবনী ও বিভাগীয় ব্র্যান্ডিং মেলা-২০১৭’ উদ্বোধনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।

আয়োজকদের উদ্দেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা জানতে পেরেছি সলবেথন নামে একটা নতুন প্রকল্প আপনারা হাতে নিয়েছেন। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আমি আগেও বলেছি আমাদের গবেষণা দরকার। আপনারা প্রচণ্ড ভাগ্যবান কারণ আমাদের সময় এ জিনিসগুলো ছিল না। এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সেই চিন্তা ভাবনাগুলো নিয়ে আসছেন। আমাদের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার।
 
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় নামে যাকে আমরা চিনি তিনি হচ্ছেন সব থেকে উদ্ভাবনী একজন। সারা বাংলাদেশকে ডিজিটাল করতে হবে এটা তিনি চিন্তা করেছেন। সবাইকে একসঙ্গে করতে হবে। ডিজিটালাইজড একটা অর্থ ব্যবহার করতে পারি সেইটা হলো কানিক্টিভিটি। তার নেতৃত্বের চিন্তাভাবনায় আজকে প্রধানমন্ত্রী আমাদের সুযোগ করে দিয়েছেন। এই সুযোগকে আমরা হাত ছাড়া করতে চাই না।
 
নসরুল হামিদ বলেন, আইসিটি মন্ত্রণালয় এবং এটুআইকে ধন্যবাদ ঢাকা বিভাগসহ সারা বাংলাদেশে হাইভাবনা সৃষ্টি করার জন্য। এটা সত্যিকারের সফলতা লাভ করবে।

উদ্ভাবনী ও বিভাগীয় ব্র্যান্ডিং মেলা শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হয়ে চলবে সোমবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা খোলা থাকবে।
 
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জনপ্রেক্ষিত বিশেষজ্ঞ, এটুআই প্রোগ্রাম নাইমুজ্জামান মুক্তা উপস্থিত ছিলেন।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
এমএইচকে/আরআইএস/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।