ঢাকা, রবিবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অফবিট

যে ৬ দেশে এয়ারপোর্ট নেই

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
যে ৬ দেশে এয়ারপোর্ট নেই সান মারিনো

ঢাকা: এক দেশ থেকে দূরের আর এক দেশে ভ্রমণের কথা চিন্তা করলে সবার আগে প্লেনের কথাটাই মাথায় ‍আসে। কিন্তু এই আধুনিক যুগেও এমন বেশ কয়েকটি দেশ আছে যেগুলোতে এয়ারপোর্টই নেই। তাই ওইসব দেশে যেতে হয় পাশের কোনো দেশের এয়ারপোর্টে নেমে সড়ক পথে। এমন ছয়টি দেশ ‍নিয়েই এই ফটোফিচার।

ভ্যাটিকান সিটি
সিসতাইন চ্যাপেল ও সেন্ট পিটার্স প্রাসাদের দেশ ভ্যাটিকানে কোনো এয়ারপোর্ট নেই। ইতালির রোম এয়ারপোর্টে নেমে সেখান থেকে সড়কপথে যেতে হয় মাত্র ৪৬ হেক্টর আয়তনের ছোট্ট দেশটিতে।

ভাটিকান সিটিসান মারিনো
পৃথিবীর পঞ্চম ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র সান মারিনোতেও কোনো এয়ারপোর্ট নেই। পর্বতময় দেশটির চারপাশে ইতালি। রিমিনি শহরের ফেলিনি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নেমে সান মারিনোতে যেতে হয়।

সান মারিনোমোনাকো
ইউরোপের আর এক ক্ষুদ্র দেশ মোনাকোতেও কোনো এয়ারপোর্ট নেই। তবে ফ্রান্সের নাইস কোর্ট ডি আনজুর ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে মোনাকো মাত্র ২৫ মিনিটের কার রাইড। তাই ফ্রান্স হয়েই মোনাকোতে যাওয়া ভালো।  

মোনাকোলিচেনস্টেইন
পৃথিবীতে সবচেয়ে কম অপরাধের দেশ লিচেনস্টেইন। তবে সরাসরি ফ্লাইটে দেশটিতে যাওয়া যায় না। সুইজারল্যান্ডের গ্যালেন আলটেনহেইন এয়ারপোর্ট থেকে লিচেনস্টেইন এর ভেদুজ  এর দূরত্ব মাত্র ৩৮ কিলোমিটার।

লিচেনস্টেইনএনডোরা
পিরেনিজ পর্বতমালার উপত্যকায় গড়ে ওঠা এনডোরাতেও কোনো এয়ারপোর্ট নেই। ফ্রান্স বা স্পেনে নেমে সড়ক পথে দেশটিতে যাওয়া যায়। তবে স্পেনের গিরোনা-কস্টা ব্রাভা এয়ারপোর্টই দেশটি থেকে কাছে।

এনডোরাফিলিস্তিন
উপরের গুলোর মতো অতোটা ছোট না হলেও ফিলিস্তিনেও কোনো এয়ারপোর্ট নেই। ইসরায়েলের বেন কুরিয়ন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে ফিলিস্তিনের মূল শহর বেথেলহেমের দূরত্ব ৪১ কিলোমিটার প্রায়। ফিলিস্তিন

বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
জেডএম/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।