ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আইন ও আদালত

পদ্মাসেতুর কমিশন গঠনে অগ্রগতি প্রতিবেদন ১১ ফেব্রুয়ারি

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬১৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১০, ২০১৭
পদ্মাসেতুর কমিশন গঠনে অগ্রগতি প্রতিবেদন ১১ ফেব্রুয়ারি পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে/ফাইল ছবি

ঢাকা: পদ্মাসেতু নির্মাণ চুক্তি নিয়ে দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টির নেপথ্যের ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে ১১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত কমিশন গঠনের অগ্রগতি প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

কমিশন গঠনের জন্য এর আগে ০৯ নভেম্বর একজন সদস্যের নাম মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রস্তাব করা হয়েছে বলে হাইকোর্টকে জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।

তিনি হলেন পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক (কারিগরি) মো. কামরুজ্জামান।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে ‘ইনকোয়ারি অ্যাক্ট ১৯৬৫ (৩ ধারা)’ অনুসারে তদন্ত কমিটি বা কমিশন গঠনের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং দোষীদের কেন বিচারের মুখোমুখি করা হবে না- তা জানতে চেয়ে স্বতঃপ্রণোদিত রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

দুই সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বরাষ্ট্র, আইন ও যোগাযোগ সচিব এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

পাশাপাশি এ কমিটি বা কমিশন গঠনের বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

গত ২০ মার্চ রুলের জবাব ও প্রতিবেদন দিতে আট সপ্তাহের সময় চেয়ে আবেদন জানান রাষ্ট্রপক্ষ। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৭ মে পর্যন্ত সময় বাড়িয়ে দেন হাইকোর্ট।

পরবর্তীতে কয়েক দফা সময়ের আবেদন জানান রাষ্ট্রপক্ষ। সবশেষ গত মাসেও সময় বাড়িয়েছিলেন হাইকোর্ট।

একটি দৈনিকে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ইউনূসের বিচার দাবি: আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো একাট্টা’ শীর্ষক প্রকাশিত প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন সংবাদপত্রের সংবাদের কথা উল্লেখ করে এ রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

বাংলাদেশ সময়: ১২১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১০, ২০১৭
ইএস/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।