ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

ইতিহাসের এই দিনে

সৌরভ গাঙ্গুলীর জন্ম

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮০৬ ঘণ্টা, জুলাই ৭, ২০১৮
সৌরভ গাঙ্গুলীর জন্ম সৌরভ গাঙ্গুলীর জন্ম

ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

৮ জুলাই ২০১৮, রোববার। ২৪ আষাঢ় ১৪২৫ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
১৪৯৭ - পর্তুগিজ অভিযাত্রী ভাস্কো দা গামা প্রথম ইউরোপিয়ান হিসেবে লিসবন থেকে সাগরপথে ভারতের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তিনি পরের বছর ১৪৯৮ সালের ২০ মে ভারতের কালিকট (কেরালা) বন্দরে পৌঁছান।
১৮১৭ - কলকাতা বুক সোসাইটি স্থাপিত হয়।
১৮৫৮ - সিপাহী বিদ্রোহের অবসানের পর লর্ড ক্যানিং ‘শান্তি’ ঘোষণা করেন।
১৯১৮ - ভারতের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কে মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিপোর্ট প্রকাশিত হয়।
১৯২০ - কেনিয়া অধিগ্রহণ করে ব্রিটেন।
২০০৬ - দীর্ঘ ৪৪ বছর বন্ধ থাকার পর চীনের সঙ্গে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে নাথুলা পাস সীমান্তপথ খুলে দেয় ভারত। এই সীমান্তপথটি ভুটান-চীন-ভারতের সংযোগস্থলে। এই পথ দিয়েই কৈলাস সরোবরে তীর্থযাত্রায় যায় পূণ্যার্থীরা।

জন্ম
১৯১৪ - জ্যোতি বসু, ভারতীয় বাঙালি কমিউনিস্ট নেতা ও পশ্চিমবঙ্গের নবম মুখ্যমন্ত্রী।
১৯৭২ - সৌরভ গাঙ্গুলী, ভারতীয় ক্রিকেটার ও অধিনায়ক। ভারতের অন্যতম সফল অধিনায়ক বলে বিবেচিত। তার অধিনায়কত্বে ভারত ৪৯টি টেস্ট ম্যাচের মধ্যে ২১টি ম্যাচে জয়লাভ করে। ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে তার অধিনায়কত্বেই ভারত ফাইনালে পৌঁছে যায়। তার অধীনে যেসব তরুণ খেলতেন, তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতির জন্যও তিনি অনুপ্রেরক হিসেবে কাজ করেন।
১৯৮১ - আনাস্তাসিয়া মিসকিনা, রুশ প্রমিলা টেনিস তারকা।

মৃত্যু
১৯৪৮ - ডেভ নোর্স, দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার।
১৯৯৪ - কিম ইল-সাং, উত্তর কোরিয়ার জনক। ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল জন্ম নেওয়া ইল-সাং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর উত্তর কোরিয়া প্রতিষ্ঠা করে এর সর্বোচ্চ নেতা পদে আসীন হন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তার মৃত্যুর পর ছেলে কিম জং ইল কোরিয়ার নেতা হন। ২০১১ সালে জং ইলের মৃত্যুর পর থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছেন দৌহিত্র কিম জং উন।
১৯৯৭ - আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, বাংলাদেশের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি।
২০১১ - আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী।

বাংলাদেশ সময়: ০০০৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৮, ২০১৮
এনএইচটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।