ঢাকা, রবিবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

ইতিহাসের এই দিন: উপেন্দ্রকিশোর ও মাকসুদুল আলমের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৬
ইতিহাসের এই দিন: উপেন্দ্রকিশোর ও মাকসুদুল আলমের প্রয়াণ মাকসুদুল আলম ও উপেন্দ্রকিশোর

ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে।

ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে।

প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, মঙ্গলবার। ০৬ পৌষ, ১৪২৩ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
-১৬৮৬ সালে হুগলি ত্যাগ করে জব চার্নক সুতানুটিতে আশ্রয় নেন।
-১৯৫৭ সালে সানফ্রান্সিসকো চলচ্চিত্র উৎসবে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘পথের পাঁচালী’ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করে।

জন্ম
-১৯৩১ বদরুদ্দীন উমর, বাংলাদেশের মার্কসবাদী-লেনিনবাদী লেখক।

মৃত্যু
-১৯১৫ সালে শিশু সহিত্যিক ও চিত্রশিল্পী উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর মৃত্যু।
উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, বাংলা ছাপাখানার অগ্রপথিক। তিনি ছিলেন একাধারে লেখক চিত্রকর, প্রকাশক, শখের জ্যোতির্বিদ, বেহালাবাদক ও সুরকার। সন্দেশ পত্রিকা তিনিই শুরু করেন যা পরে তার ছেলে সুকুমার রায় ও পৌত্র সত্যজিৎ রায় সম্পাদনা করেন। গুপি-গাইন-বাঘা-বাইন, টুনটুনির বই ইত্যাদি তারই অমর সৃষ্টি।
-১৯৫৪ সালে নোবেলজয়ী ইংরেজ বিজ্ঞানী ফ্রান্সিস উইলিয়াম অ্যাস্টনের মৃত্যু।
-১৯৫৪ জেমস হিল্টন, একজন ইংরেজ উপন্যাসিক।
জেমস হিল্টন ছিলেন একজন ইংরেজ উপন্যাসিক। তিনি তার দারুণ বিক্রীত কল্পলৌকিক উপন্যাস লস্ট হরাইজন এবং গুডবাই, মিস্টার চিপ্স-এর জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
-১৯৬৮ সালে নোবেলজয়ী মার্কিন ঔপন্যাসিক জন স্টেইনবেকের মৃত্যু।
-২০১৪ ড. মাকসুদুল আলম, বাংলাদেশি জিনতত্ত্ববিদ, পেঁপে, রাবার, পাট এবং ছত্রাক জিনোম উদ্ভাবক।
মাকসুদুল আলম বাংলাদেশি জিনতত্ত্ববিদ। তার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল উদ্যমী গবেষকের যৌথ প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সফলভাবে উন্মোচিত হয় পাটের জিন নকশা। ২০১০ সালের ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাটের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কারের ঘোষণা দেন।

বাংলাদেশ সময়: ০০১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৬
আইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।