পর্যটন
চিত্রের এক দিদি ট্রেকারদের সুবিধার্থে চা, কফি, বিস্কুট বিক্রি করছেন। অবশ্য শরীর গরম করার আরও কিছু তরলও রয়েছে তার সংগ্রহে। আমরা চা
কোনো রকমে হাত মুখ ধুয়ে নাস্তার টেবিলে। এখানে চাইলেই যা খুশি পাওয়ার জো নেই। এগ ফ্রাইড রাইস আর ব্ল্যাক কফি, এই হচ্ছে মেন্যু। এরই মধ্যে
মঙ্গলবার (২৩ মে) দুপুরে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত
সেই ব্রিটিশ শাসনামলে পত্তন হয়েছিলো দার্জিলিংয়ের। তাকে কেন্দ্র করে আজ তৈরি হয়েছে এমন এক পর্যটন মানচিত্র যার ঠিক উপরে পৃথিবীর তৃতীয়
পর্দাটা একটু সরাতে নজরে এলো চরাচর। ভোরের প্রথম প্রহরে বৈশাখী বৃষ্টির ছাঁটে ভিজছে ক্রমশ পেছনে যেতে থাকা ফসলের ক্ষেত, খামার, গ্রামের
মানুষকে প্রকৃতির কাছে নিয়ে আসতে ২০০৪ সালে জেসটেট হলিডে রিসোর্ট তথা ‘জাকারিয়া সিটি’ যাত্রা শুরু করে। এরপর মানুষের আসা-যাওয়া শুরু
সন্ধ্যায় হালকা বৃষ্টির পর মৃদু হিমেল হাওয়ায় সবাই তখন মাতোয়ারা। হঠাৎ গলা ছেড়ে গান ধরলেন ট্যুরিস্ট চ্যানেল বাংলাদেশ’র সিইও ইকবাল
‘গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা’ বাংলায় সাংবাদিকতাচর্চার অন্যতম ভিত্তি। যার স্লোগান ছিল ‘গুণালোকপ্রদা দোষ
সিনেমায় এমন দৃশ্য অনেক দেখা যায়। বাস্তবে এমন অভিজ্ঞতা পেতে হলে আপনাকে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড যেতে হবে, রাজধানী বেলফাস্ট থেকে বেশ
আয়োজনে ছিল বনশ্রী কোয়ান্টাম সেন্টার। ৩৮ জনের দলে সহযাত্রী হিসেবে ছিলেন ৭-৮ জন নারী এবং কয়েকজন শিশু-কিশোর । ঢাকা থেকে রাত ১১.০০টায়
যাত্রাদিবস এসে পড়ে। গত ২০ মার্চ রাতে সবাই হাজির হই রাজধানীর কলাবাগান বাসস্ট্যান্ডে। ঢাকা-কলকাতা শ্যামলী-বিআরটিসি পরিবহন এসে হাজির
মঙ্গলবার (০৯ মে) সকালে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের (বিটিবি) কনফারেন্স রুমে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা জানান বেসামরিক বিমান পরিবহন ও
তিনি ড. মো. নাসির উদ্দিন। গত ফ্রেব্রুয়ারি থেকে ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে যোগ দিয়েছেন। এর আগে তিনি
হ্যাঁ সত্যি বলছি। রক্তের টানে, দেশের টানে, ভাষা ও নিজস্ব সংস্কৃতির টানে তিন দিনের জন্য ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম আমরা তিন শতাধিক
তিনি বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প নিশ্চিতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানে এ শিল্প বিরাট অবদান রেখে
পাহাড়ের নিচে তাকালেই দেখা যাবে আকাশের মেঘ পাহাড়ের একটু নিচে একই সঙ্গে দেখা মিলবে পাহাড় জুড়ে সাদা মেঘের ছোটাছুটি। সাদা মেঘগুলো
মধ্যবিত্ত পরিবারে সাধারণত যা, হয় ভাব এসে যায় বিদেশ যাব কেন? পুরো দেশটিই এখনও দেখা হয়নি। দেশের মধ্যে অনেক সুন্দর শহর রয়েছে তা আগে দেখে
তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙ্গামাটির একটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে পর্যটনপ্রেমী মানুষের কাছে। কেননা পার্বত্য এই জেলাটিতে রয়েছে বেশ
টাকা জমিয়ে ঘুরতে যাওয়ার দিন শেষ। বরং ঘুরে এসে টাকা পরিশোধ করারই দিন এখন। এজন্য যা করতে হবে, তা হলো- সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে নিতে হবে
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) পর্যটন মেলায় এজেন্সির জুনিয়র এক্সিকিউটিভ আরিফ আজিম বাংলানিউজকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন