পর্যটন
বাগাতিপাড়া (নাটোর) থেকে: উত্তরবঙ্গের উত্তুরে হাওয়া কী কারণে প্রসিদ্ধ তা আশাকরি সবারই জানা। সঙ্গে বৃষ্টি হলে কী ঘটে, সেটি বুঝতে হলে
বাগাতিপাড়া (নাটোর) থেকে: সূর্যের দেখা নেই দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। টানা প্রায় ২৪ ঘণ্টা থেমে থেমে চলছে বৃষ্টি। বাজার মোড়ের অধিকাংশ
হালতি বিল (নাটোর) থেকে: প্রায় ৪০ হাজার একর জমির বিল হালতি। আকৃতিতে ডিম্বাকার। মাঝে কুসুমের মতো ঘিরে চারটি দ্বীপগ্রাম খোলাবাড়িয়া,
ঢাকা: দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন ছাড়া ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণার ফল সুফল হবে না বলে মনে করছেন এ খাতের সংশ্লিষ্ট
[পূর্ব প্রকাশের পর]ভ্যাটিকান থেকে বের হয়ে পথে দেখলাম একজন বাঙালি খাবারের দোকানের লিফলেট বিতরণ করছে। রাইস জাতীয় খাবারের ছবি আছে মনে
হালতি বিল (নাটোর) থেকে: ‘ভাই নাইমতে পারবিন তো?’ ছোটখাটো কুনি বা দহ। সেচ দিয়ে পানি চার ভাগের তিন ভাগ কমানো। ফলে পুরো কাদাসহ ঢাল
লালপুর (নাটোর) থেকে: সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতে গিয়ে আঁতকে উঠলাম আচমকা। ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। সিঁড়ির দেয়ালে গুলির ক্ষতচিহ্ন। রক্ত গড়িয়ে
[পূর্ব প্রকাশের পর]৮ সেপ্টেম্বর সকাল ০৬টা ৩০ মিনিটে পৌঁছালাম রোমে। ভেনিস ও ফ্লোরেন্সে সবকিছু মোটামুটি হাঁটা দূরত্বের হওয়ায় পাবলিক
লালপুর (নাটোর) থেকে: ফকির চাঁন গোঁসাইজির আশ্রমের বাইরের ফটকের আগেই হাতের ডানে তিনটি পুকুর। ফটক পেরিয়ে ডানে গোশালা, অফিস ঘর ও জনৈক
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ উদ্বোধনের সময় এর প্রধান প্রকৌশলী স্যার রবার্ট উইলিয়াম গেইলস আবেগঘন কণ্ঠে বলেছিলেন- ‘যে সেতু নির্মাণ করে দিয়ে
লালপুর, নাটোর থেকে: সুখীমাতা। স্বার্থক নাম বটে। স্বয়ং জীবন যেনো স্বস্তির খোঁজে তার এলানো পায়ের কাছে বসে রয়েছে! গৃহী হলে এতোদিন
ঢাকা: বিশ্বের অন্যতম পর্যটন গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে ২০১৬ সালকে পর্যটন বছর ঘোষণা করেছে সরকার। ‘ভিজিট বাংলাদেশ’
ঢাকা: নতুন রঙ পড়বে আহসান মঞ্জিলের দেয়ালে। ওয়েদার কোট পেইন্টে ফের ঝকঝকে হয়ে উঠবে গোটা ভবনের এধার-ওধার। ভেতরে-বাইরে রঙ পড়তে শুরু
[পূর্ব প্রকাশের পর]৭ সেপ্টেম্বর ঘুম থেকে উঠে পড়লাম সকাল ৯টায়। ফ্লোরেন্স যাওয়ার বাস ধরতে হবে। এরপরেও হোস্টেল থেকে বের হতে কিছুটা
নাটোর থেকে: যাকে বলে শুরুতেই আশাভঙ্গ। যাত্রা তখন গোপালপুর থেকে ওয়ালিয়ামুখী। ততক্ষণে বেহাল রাস্তা আর নছিমন কোমরের পরীক্ষা নিতে
[পূর্ব প্রকাশের পর]যাওয়ার পথে পড়লো চায়না ফ্রেন্ডশিপ প্রজেক্টের উদ্যোগে আয়োজিত মর্ডান আর্টের প্রর্দশনী। কিছু সময় কাটালাম সেখানে।
[পূর্ব প্রকাশের পর]অড্রিয়াটিক সাগরের তীরে একটি উপহ্রদের মধ্যে শতাধিক ছোট দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত ভেনিস। ইতালির অন্যতম পর্যটক আকর্ষক
‘বাউলা কে বানাইলো রে,’ ‘কান্দে হাছন রাজার মন মনিয়ারে’, ‘লোকে বলে বলেরে, ঘর বাড়ি ভালা না আমার’ অথবা ‘সোনা বন্ধে আমারে
বাবা-মা দু’জনই ভ্রমণপ্রিয়। তাই জিনগতভাবেই আমার মধ্যে ঘুরে বেড়ানোর নেশাটা পূর্ণরূপে। দেশে থাকাকালীন টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া চষে
বেশ কিছুদিন থেকেই পত্রপত্রিকায় লেখা হচ্ছে সাজেকের আকর্ষণীয় রূপ নিয়ে। বর্ণনা পড়ে, ছবি দেখে আগ্রহ ক্রমে বাড়তে থাকলো সে অপার সৌন্দর্য
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন