পর্যটন
সুশীলনের টাইগার পয়েন্ট গেস্ট হাউস থেকে: দেশের শীর্ষ অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের আয়োজনে ‘বছরজুড়ে দেশ ঘুরে:
সুশীলনের টাইগার পয়েন্ট গেস্ট হাউস থেকে: কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হচ্ছে দেশের শীর্ষ অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের
তালা (সাতক্ষীরা) থেকে: প্রাচীন স্থাপত্য শৈলীর অপূর্ব নিদর্শন তেঁতুলিয়া শাহী মসজিদ। হলুদ আকৃতির প্রাচীন এ মসজিদটি আজও ঠাঁয় দাঁড়িয়ে
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) থেকে: যখন জমিদারের জমিদারি ছিলো তখন আশপাশের লোক তার বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সাহসটুকু পেতো না। সেই জমিদারের
সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকার নদীগুলোতে কাঁকড়া ধরে বিক্রি করেই চলে তাদের জীবন জীবিকা। তাদের ন্যায় চলে শত শত
সাতক্ষীরা থেকে: প্রবেশপথের ফটকের দু’পাশে দাঁড়িয়ে আছে দু’টি বাঘ। গেট দিয়ে রিসোর্টের ভেতরে প্রবেশ করে দেখা যায় উঠোনে ব্যাঙ। মূল
সাতক্ষীরা থেকে: সুন্দরবন, পৃথিবীর একক সর্ববৃহৎ ‘ম্যানগ্রোভ’ বা শ্বাসমূলীয় বন। নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে আসে রয়্যাল বেঙ্গল
কটকা (সুন্দরবন) থেকে: সুন্দরবন ভ্রমণের শুরুটা পূর্ব সুন্দরবনের শরনখোলা রেঞ্জের হাড়বাড়িয়া দিয়ে। মংলা থেকে লঞ্চে দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি
কচিখালী, শরণখোলা রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: খুলনা, চাঁদপাই এবং শরণখোলা রেঞ্জের মধ্যে কটকা জেটির পাশে ওয়াচ-টাওয়ার সবচেয়ে উঁচু। এখানে উঠলে
সাতক্ষীরা থেকে: বনরক্ষীদের দিয়ে সুন্দরবনের ট্যুরিজম সম্ভব নয়। ট্যুরিজমের জন্য আলাদা বিভাগ থাকা প্রয়োজন। বাংলানিউজকে দেওয়া
সাতক্ষীর থেকে: মনিরা ও আকলিমা, দুই বান্ধবী। সুন্দরবনের নদী খোলপেটুয়া পাড়ের বাসিন্দা। দু’জনের বয়সই ৮। শৈশবের দূরন্তপনার বয়স।
কটকা (সুন্দরবন) থেকে: একদম টু শব্দটি করা যাবে না। আওয়াজ পেয়ে বাঘমামা লুকিয়ে পড়বেন কিংবা অবস্থান বুঝে চুপিসারে এসে বসাবেন দশাসই থাবা!
সুরঞ্জনাকে ভালোবাসার অনুশাসনে বাঁধতে জীবননান্দ দাশ লিখেছিলেন আকাশলীনা কবিতা। তার সেই বিখ্যাত কবিতার প্রেক্ষাপটকে বাস্তবে রূপ
হাতের বাঁয়ে তিনকোণা দ্বীপ। তার বিপরীতে এই চরটা। তিনকোণা দ্বীপের নামে পরিচিতি পাওয়া মাঝের খালটা নদীর মতো সর্পিল নয়, সোজা। দু’পাশের
তালা (সাতক্ষীরা) থেকে: ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক পরিকল্পনাই হতো সাতক্ষীরা জেলার তালা থেকে। সেই সময়কার অনেক স্মৃতি বয়ে আজও
কুয়াশার ফাঁদ গলে সূর্য দিচ্ছে উঁকি।এভাবে খানিকটা হেঁটে উঠা হলো ইজিবাইকে। কয়েক মিনিট পর নীল ডুমুর ঘাট থেকে ট্রলার যোগে শুরু হলো
বলছিলাম পূর্ব সুন্দরবনের (শরণখোলা রেঞ্জ) কটকা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের দুই হরিণের কথা। কটকার জঙ্গলে তাদের বসবাস ও বিচরণ ক্ষেত্র।
তার দাদাকে খাবলে খেলো সুন্দরবনের এক মানুষখেকো বাঘ। ভাইকে যে বাঘ আক্রান্ত করে সেই বাঘটিকে মারতে গিয়ে ফের আক্রমণের শিকার হন আরেক
কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাড়ার পর এয়ারপোর্ট রেলস্টেশনে আসতে সময় লাগে ২৭ মিনিট, পাঁচ মিনিটের যাত্রাবিরতি শেষে চাকা ঘুরতে শুরু করবে
বন্য পরিবেশ বুঝতে হলে একমাত্র ভরসা ডিঙি নৌকা নিয়ে খাল ধরে চলা। মনে রাখতে হবে, ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিয়ে ঢুকলে কেবল খালে যাওয়া-আসাই হবে,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন