পর্যটন
মঙ্গলবার (০৯ জানুয়ারি) স্পিডি ট্রেনে সাংহাই ছেড়ে দক্ষিণ চীনের দিকে। জালের মতো ছড়িয়ে থাকা ফ্লাইওভার আর অজস্র ভবন দেখে ট্রেন
গোয়াংজু, সাংহাই, সুজো, শানডং- চার দিনে চীনের এ চারটি শহর ঘুরে এভাবেই খাবার খেতে হলো। তবে সমস্যা পাত্রে নয়! খাবারে। কেন? বাংলাদেশে
সোমবার (৮ জানুয়ারি) ভোরে পূর্ব জিনান রেল স্টেশন থেকে হাইস্পিড ট্রেনে এক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাই কনফুসিয়াসের ছু ফু
এ আতিথেয়তা ফাইভস্টার হোটেলের পিকআপ ও ড্রপআপের চেয়ে বেশি কিছু। কারণ এজন্য কেনো টাকা দিতে হয় না। ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরে ব্যবসা
স্টেশনে প্লাটফর্মে প্রবেশের আগেই যাত্রীদের বসার জন্য কয়েক’শ আসন রয়েছে। সেখানে আশ-পাশে নান্দনিক
শনিবার (৬ জানুয়ারি) ভোরে সুজো থেকে ২০০ কিমিলোটার দূরে সুজিয়ানার পথে রেলে। সড়কপথ তখনও খোলেনি। সাংহাই বেইজিং ধরে যেতে হয়
শুক্রবার (০৫ জানুয়ারি) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
শুক্রবার (০৫ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ১১টায় রওনা দিয়ে দুপুর ২টায় চায়না সাউদার্নের ডমেস্টিক ফ্লাইটে চীনের বাণিজ্যিক রাজধানীতে অবতরণ।
শুক্রবার (০৫ জানুয়ারি) ভোর। ঝকঝকে বিমানবন্দর, সবকিছুই বেশ গোছালো। চকচকে ভেতর-বাইরে। সামনে এগিয়ে ইমিগ্রেশনের সারি।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন