পর্যটন
পার্বত্য চট্টগ্রাম ঘুরে: বাঁশ ছাড়া বাঁচে না পাহাড়িরা। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এই বাঁশের চক্রেই বাঁধা তাদের জীবন। কখনো এই বাঁশ
লামার মিরিঞ্জা পর্যটন কেন্দ্র ঘুরে: পাহাড়ি পথ ধরে আসা বাস যেখানে নামিয়ে দিলো, সেখান থেকে মিরিঞ্জা পর্যটন কেন্দ্রের ফটক
নীলাচল (বান্দরবান) থেকে ফিরে: পায়ের নীচে হাজার ফুট গভীর খাদ, তাকালে আত্মা খাঁচাছাড়া হওয়ার উপক্রম। পা ফসকে পড়ে গেলে তো জীবিত পাওয়ার
লংগদু, রাঙামাটি ঘুরে: ৬১১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের রাঙামাটির ঠিক মাঝখানটায় ৭১০ বর্গকিলোমিটারের কাপ্তাই হ্রদ। এই হ্রদকে ঘিরেই দেশের
বগালেক-কেওক্রাডং ঘুরে: বান্দরবানের উত্তর-পূর্বের পাহাড়শ্রেণী মূলত ট্রেকারদের জন্য স্বর্গ। সব উঁচু চূড়া এ অঞ্চল ঘিরে। ট্রেকারদের
আলীকদম (বান্দরবান) থেকে ফিরে: সাত সকাল। এ সময়টায় এখানে সকাল থাকে শিশিরে মোড়া। কিন্তু এরই মধ্যে আড়মোড়া ভেঙে উধাও হয়েছে কুয়াশার দল।
সাজেক, বাঘাইছড়ি, রাঙামাটি ঘুরে: খাগড়াছড়ি শহর থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি। আঁকা-বাকা, উঁচু-নিচু, সর্পিল, আকাশছোঁয়া
লংগদু, রাঙামাটি ঘুরে: পৃথিবীর কিছু কিছু জায়গার সৌন্দর্য বর্ণনায় উপমা আসে শুধুই ‘ছবির মতো সুন্দর’ কিংবা যেন ‘ভিউকার্ড’! সত্যি
নীলাচল, বান্দরবান ঘুরে: ভোরেই উঠতে হবে বলে মোবাইলে অ্যালার্ম দেওয়া ছিল। কিন্তু তার আর দরকার হলো না। গভীর ঘুম ভেঙে গেল হিমেল পরশে।
নাফাকুম (থানছি) থেকে ফিরে: নাফাকুম ঝরনার পানির স্রোত সাঙ্গু নদীতে মিশে যাওয়ার স্থানটির নাম স্থানীয়দের কাছে ‘নাফাকুম মুখ’।
বগালেক ঘুরে: ভোরের আলো চোখ মেললে পাহাড় আর ঘুমাতে দেয় না। এটা একপ্রকার নিয়ম হয়ে দাঁড়ালো এবারের ট্যুরে। বোধহয় অবর্ণনীয় সৌন্দর্য
বগালেক, রুমা ঘুরে: আদিকালের কথা। এই পাহাড়ে বসবাস করতো ৬০ পরিবার। তারা একদিন বড় আকারের একটি অজগর সাপ পেলো। সবাই সিদ্ধান্ত নিলো, সাপটি
খাগড়াছড়ি থেকে ফিরে: খাগড়াছড়ি শহরে বাস থেকে নামার পর প্রথমেই যে স্থাপনা বা ভাস্কর্য চোখে পড়বে তা হলো শাপলা চত্বর। মূলত এটাই এ শহরের
নাফাকুম (রেমাক্রী, থানচি) ঘুরে: অনুপম নৈসর্গিক দৃশ্য। দু’পাশে সুউচ্চ পাথুরে পাহাড়, মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে রেমাক্রী খাল। স্রোত আর অবয়ব
রাঙামাটি থেকে ফিরে: রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি ঘাট থেকে আড়াই ঘণ্টার লঞ্চযাত্রা। তারপর বিলাইছড়ি বাজার। নামে বাজার হলেও এটা উপজেলা সদর।
বান্দরবান থেকে ফিরে: পর্যটন নগরীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন রাখতে সব ধরনের উদ্যোগই প্রশংসার দাবি রাখে। তবে এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম’ কিছু
কেওক্রাডং ঘুরে: রুমার ১১ মাইল থেকে উত্তরে প্রায় ৩শ’ ফুট খাড়া ঢাল বেয়ে নিচে নামতেই জান কাবাব! কেওক্রাডং ট্রেকিংয়ের শুরুতেই বড়
নীলাচল (বান্দরবান) থেকে ফিরে: ভোরে মেঘের কোল ঘেঁষে অপরূপ রূপ নিয়ে সূ্র্যের উদয়। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে দুধসাদা মেঘের ঢেউ। দিনভর রোদের
বান্দরবান থেকে ফিরে: নীল আসমানে খেলছে সাদা মেঘ। চলছে সূর্যের সঙ্গে লুকোচুরিও। সেই খেলায় সাড়া দেয় সবুজ বৃক্ষরাজিতে আচ্ছাদিত
রাঙামাটি থেকে ফিরে: পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার মধ্যে রাঙামাটির সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে কিছুটা ব্যতিক্রম। এখানকার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন