ঢাকা, বুধবার, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

অপার মহিমার রমজান

আল্লাহ, বান্দার প্রতি রহমতের দৃষ্টি দিন

রমজানের শেষ শুক্রবার জুমাতুল বিদা হিসেবেই মুসলিম দুনিয়ায় পরিচিত। দিনটি রমজান মাসের শেষ দিন ও জুমা বার হওয়ায় মুসলমানদের কাছে এর

ঈদ আনন্দ আসুক সবার জন্য

পৃথিবীর অধিকাংশ জাতির উৎসবের শুধুই আনন্দ, বিনোদনকেন্দ্রিক। কিন্তু ইসলাম মুসলমানদের উৎসবের জন্য যে দুটি দিন দিয়েছে, তাতে রয়েছে

রমজানের আদলে সাজাই সারা বছর

সহসাই এ মাস আমাদের থেকে বিদায় নেবে। তখন আমাদের জীবনে যদি রমজানের বিশেষ নেক আমলগুলো চালু রাখা যায়, তা হলে অনেক সুফল পাওয়া যাবে।

লাইলাতুল কদরে আমাদের ক্ষমা করুন, আল্লাহ

আজ সারা রাত মুসল্লিরা ইবাদত-বন্দেগিতে পার করবেন। রোজা পালনকারী ঈমানদাররা চোখের পানি ফেলে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে ক্ষমা

ইতিকাফে মগ্ন সিয়ামকে জানাই সালাম

মসজিদের চার দেয়ালে বন্দি থাকার নাম ইতিকাফ নয়, ইতিকাফ হচ্ছে মনের ঘরকে মাবুদের ঘর বানানোর এক নিরন্তর প্রচেষ্টা চালানো। আল্লাহর পক্ষ

ইতিকাফে মেলে খোদাকে জানার আনন্দ

তার মতে, বিশুদ্ধ নিয়তে এক টুকরা খেজুর দেওয়া অশুদ্ধ নিয়তে পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ-রৌপ্য দেওয়ার চেয়েও উত্তম। তাই যখন তার যতটুকু সাধ্য হতো

ইতিকাফের অশেষ গুণ

রোজা রেখে দিনের ২৪ ঘণ্টাই মসজিদে অবস্থান ও ইবাদত-বন্দেগিতে কাটানোকে ইতিকাফ বলা হয়। তিরমিজি শরিফে হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বরাতে

হে খোদা, আমাদের বিনীত জীবন দান করুন

এই জীবন যেহেতু আমাদের নয়, আবার আমাদের সৃষ্টিও করেছেন আল্লাহ তার ইবাদতের জন্য। এ অবস্থায় আল্লাহ যদি বলতেন, তোমরা শুধু আমার

বেশি পিপাসা লাগলে ঘন ঘন কুলি করা যাবে কি-না?

এজন্য মাহে রমজানে বাংলানিউজের বিশেষ আয়োজন ‘আপনার জিজ্ঞাসা’।এই আয়োজনের মাধ্যমে ([email protected] ঠিকানায় ইমেইল করে) পাঠক তার রমজান

পাপমুক্ত থাকার ঢাল হয়ে ওঠে রোজা

আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে ঈমানদারগণ তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করো ও সত্য কথা বলো। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজগুলো শুদ্ধ করে দেবেন এবং

সিয়ামকে পথ দেখায় বদরের বিজয়

কোরআনে আল্লাহ দিবসটিকে ‘ইয়াওমুল ফুরকান’ তথা সত্য-মিথ্যার পার্থক্য নিরূপণের দিন বলে আখ্যায়িত করেছেন। যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ছিল,

রাতের শেষে তাহাজ্জুদ, অশেষ রহমতের নামাজ

আল্লাহ বান্দার ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যা কার্যত পাঁচ হলেও মিজানের পাল্লায় ৫০। আল্লাহ সুন্নত-নফল নামাজকে ফরজ

রোজার কল্যাণ পেতে ছয়টি বিষয় জরুরি

আমার জন্যই দয়াল রব্বানা বলছেন, লা তাকনাতু মিররাহমাতিল্লাহ। (হে বান্দা তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়-ই না।) আমার পাপ মোচন করে আমাকে

যে কারণে সেহরি খাই

পূর্বেকার নবী (আ.) এর উম্মতদের জন্য সেহরি খাওয়ার বিধান ছিল না। প্রথম দিকে আমাদের উপরও হুকুম ছিল, ‘রোজা রেখে রাতের বেলা একবার ঘুমিয়ে

সিয়াম পালনকারী হতে পারে উৎকৃষ্ট ধর্ম প্রচারক

মানুষকে কল্যাণের পথে আহ্বান করার প্রতি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কতইনা সুন্দর ভাষায় উদ্বুদ্ধ করেছেন আলোচ্য আয়াতে। তবে অন্ধ ব্যক্তি

তওবা আমার কবুল কর, হে দয়াময়

কোরআন ও সুন্নাহর পরিভাষায় তওবার অর্থ বিগত গোনাহের জন্য অনুতপ্ত হওয়া এবং ভবিষ্যতে তার ধারে-কাছে না যাওয়ার দৃঢ় সংকল্প করা।  আল্লাহ

রোজার বিনিময় দেবেন আল্লাহ নিজে 

তেলাওয়াত করলে বান্দা কতটুকু সওয়াব পাবে? জাকাত দিলে কী পাবে? হজ করলে কী হবে? তার কিছুটা ইঙ্গিত রয়েছে কোরআন ও হাদিসে। প্রতিটি কর্মেরই

রোজা রেখে কোনো অন্যায় করা যাবে না

শুধু দৈহিক চাহিদা পূরণ থেকে সংযমী হলেই সিয়াম পালনের উদ্দেশ্য পুরোপুরি সফল হয় না। সিয়ামের পূর্ণতার প্রধান উপাদান হচ্ছে পাপাচার

রহমতের বানে পাপ ভেসে যায়

বেশি বেশি নফল ইবাদত-বন্দেগি, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, দোয়া-দরুদ, তাওবা-ইস্তিগফার ও আল্লাহর দরবারে বিনয়াবনত প্রার্থনা পেশের মাধ্যমে

কখন রোজা রাখা যাবে না

এ প্রসঙ্গে কুরআন মজিদে ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি এ মাস প্রত্যক্ষ করবে, তাকে রোজা রাখতে হবে। আর যে ব্যক্তি অসুস্থ হয়, কিংবা সফরে থাকে সে

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়