ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

মুক্তমত

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: আজও মাশুল দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রতিশোধ। স্নায়ুযুদ্ধের একটি পরিণতি ও দেশীয় লোভী

নব্য-নাৎসিবাদের পদধ্বনি

এডলফ হিটলারকে নাৎসিবাদের প্রবক্তা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পূর্ব পর্যন্ত এটা

ইলিশ খেতে হেঁটে মাওয়ায়

একবার ইলিশ খেতে বড্ড ইচ্ছে করলো।  আশে সোনালি ঝিলিকওয়ালা সত্যিকারের মাছের রাজা।  ইলিশ খাবো তো খাবোই, সঙ্গে আরও কিছু বাই মেটাতে

সহজে চাই! সহজে পাই!!

মহউদ্দিনই ছিল আমার প্রথম নিয়মিত থিসিস স্টুডেন্ট। এর আগে আবদুল গফুরের (এখন উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল গফুর) থিসিসের কাজ

‘ভর্তি যুদ্ধ’ যেন ‘ভর্তি বাণিজ্য’ না হয়

ভর্তি, কেবল উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রেই নয়, নিম্নতর স্তরেও রণাঙ্গনে পরিণত হয়েছে। লাখ লাখ ভর্তিচ্ছুর বিপরীতে আসন স্বল্পতার কারণে এমন উৎকট

রিমাকে মুক্ত করেই যুদ্ধ শেষ হয়নি !

সেদিন যেকোনো কারণে ওই শিশুটির পা পিছলে বড় বিপদ হতে পারত, কারণ তার আশেপাশে ধরার মতোও কিছু ছিল না। ছিল না কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থাও। 

তিন বন্ধু, বড় কোনো স্বপ্ন ছিল না

রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে কখনো একটানা ঝিঁঝি ডাকত, কখনো চাঁদটা মাথার ওপর দিয়ে ধীরে ধীরে চলে যেত পুব থেকে পশ্চিমে, কিংবা পশ্চিম থেকে পুবে।

বন্ধুত্বের সম্পর্কের পর্যালোচনা

এখন দেখা যাক বন্ধুত্বের সম্পর্ক নিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা বিশিষ্ট পণ্ডিতরা কি বলেন,  আমেরিকান লেখক এবং বিখ্যাত রাজনীতিবিদ

নারী! কে বাঁচাবে তোমাকে?

নির্যাতনের ১ লাখ ৫৯ হাজার মামলা বিচারাধীন থাকায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমনে আরো ৪৬টি নতুন ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হচ্ছে। তারপরও

আবদুল হামিদ এক কিংবদন্তি

তিনি সেই বিরল কৃতিত্বের অধিকারী যিনি এদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে বহুমাত্রিক দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন। এজাতীয় অভিজ্ঞতা অর্জন খুব

ধর্ষণ ও নারকীয় অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তিই কাম্য

এ দুঃসহ পরিস্থিতির অবসান হওয়া দরকার। ধর্ষণ ও নারকীয় অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান করা প্রয়োজন। এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন স্থাপন করা

তরুণ উদ্যোক্তা উজ্জীবিত করার মন্ত্র শিখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু

তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু মিশে আছেন, থাকবেন। বর্তমান প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর অসীম সাহসিকতা, অসাধারণ নেতৃত্বের গুণাবলি, প্রজ্ঞা আর

রাজনীতির চিরায়ত মূল্যবোধ ও আদর্শ

ইতিহাসের গভীর থেকে আহরিত উদাহরণের মাধ্যমে রাজনীতির মূল্যবোধ ও আদর্শের বিষয়গুলোকে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে সহজ ভাবে তুলে ধরা যেতে

প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান স্যার

তিনি ১৯৬৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি রাবিতে প্রফেসর পদে নিয়োগ লাভ করেন।

একটি বিস্ময়কর ঘটনা || মুহম্মদ জাফর ইকবাল

এই জুলাই মাসের ১২ তারিখ কবি নজরুল সরকারি কলেজের একজন ছাত্রীর কাছ থেকে আমি একটা ই-মেইল পেয়েছিলাম। ই-মেইলটির শুরুতেই সে লিখেছে, ‘গত

বৃষ্টি, বন্যা ও পানিমন্ত্রী

পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করার কাজটি স্বপ্রণোদিত হয়ে সেরে ফেলেছেন পানিসম্পদ মন্ত্রী। সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে পানিসম্পদ মন্ত্রী

বাংলাদেশে দর্শন-দৈন্য ও পারমাণবিক মানুষের জন্মস্বপ্ন

এভাবে একদিন আনমনেই হয়তো তারা চেয়েছে ছাড়া-ছাড়া বাস্তবতার আবছা ছায়া ভাঙা শব্দরাজির প্রলাপ-আদলে বাঁধতে। আজ সেই প্রলাপকে আমরা দর্শন

টেকসই সমাজ গড়তে প্রয়োজন প্রশ্ন করার অভ্যাস

মা তাকে প্রায়ই বলতো, তুমি ছোটবেলায় এতো প্রশ্ন করতে, এতো তোমার জানার আগ্রহ ছিল। যখন আরিয়ান একটু বড় হলো, স্কুলে শিক্ষকদের প্রশ্ন করতো

ফেসবুক ফ্যাসাদ!

সকালবেলা মানুষের মন ও মেজাজ বেশ স্নিগ্ধ ও ফুরফুরে থাকে। তারপরও কিন্তু পত্রিকার নেতিবাচক খবরে মন স্থির রাখা প্রায়শ সম্ভব হয় না। এরই

বদলে যেতে পারে আমার স্থায়ী ঠিকানার সড়কের নাম

১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে যোগদান করেন বহুদূরের উপকূলীয় অঞ্চল নোয়াখালী সরকারি কলেজে। জীবনের বেশিরভাগ সময়

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়