ঢাকা, রবিবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

বাবুই শিশু সাহিত্য পুরস্কারে পাণ্ডুলিপি আহ্বান

প্রতিযোগিতামূলক এ আয়োজনে অংশ নিতে আগ্রহী লেখকদের কাছে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় শিশু-কিশোর উপযোগী মৌলিক সাহিত্যকর্মের পাণ্ডুলিপি

বৃষ্টি বচন | মোহাম্মদ ইরফান

ওই দেখো নীল গগণে মিল ধরেছে মেঘে একটু পরেই মারবে ঝিলিক মেঘমালা রেগে কার কি আছে মাঠে-ঘাটে? কার কি আছে পথে? সব ভিড়িয়ে, নাও ফিরিয়ে ঘরে,

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৫০)

“এই নাও, কক্ কক্ মুরগির দল!” নোরা বলে। “হয়ে গেলো তোমাদের জন্য ছোট্ট একটা চালা!”  টপ্! টপ্! টপ্! করে বড় বড় বৃষ্টি ফোঁটা ঝরতে শুরু

আমন্ত্রণ | নাজিয়া ফেরদৌস

ক্লান্তি তোমার ধুইয়ে দেবে কাজল দিঘির পানি। সবুজ মাঠে দেখতে পাবে আনন্দ হাতছানি। আরো পাবে মায়ের বোনের গভীর ভালোবাসা, স্বাধীনতার

তিতাস পাড়ের নূপুর | রফিক আহমদ খান

জন্ম থেকেই তিতাস নদী চির চেনা সাথী দুঃখ কষ্টে তিতাস নদী জ্বালায় মনে বাতি। তিতাস নদী বয়ে চলে জোয়ার-ভাটার পানি নূপুর মনে বয়ে বেড়ায়

কাগজের নাও | বিএম বরকতউল্লাহ্

পানির তলে রাস্তাগুলো খাচ্ছে হাবুডুবু আকাশজুড়ে মেঘের পাতিল হচ্ছে বুঝি উবু। কাগজ কেটে নাও বানিয়ে ভাসিয়ে দিলাম জলে মেশিন ছাড়া

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৪৯)

প্রমোদভ্রমণে আসা লোকেরা তাদের নৌকায় গিয়ে ওঠে। বাচ্চারা বৈঠার শব্দ শুনতে পেয়ে উঁকি মেরে দেখে। দূর থেকে ওরা হ্রদের ওপর দিয়ে তাদের

বর্ষাকাল | আজিম হোসেন

বর্ষা এলে কিশোর বেলায় যাই হারিয়ে আবার, হাঁটু জলে দল বেঁধে সব গা ভেজাতাম সবার। পুকুর-নদী ডোবা-নালায় জল থৈ থৈ খেলা, এক নিমিষে যাই

টাপুর টুপুর ‍| আলমগীর কবির

টাপুর প্রিয় আলতো ছোঁয়া খোকা এবং খুকুর, টুপুর প্রিয় ঝমঝমা ঝম মিষ্টি সুরের নূপুর। মায়ের সুরে গায় বর্ষায় মায়ের সুরে বাজে, দুইটি

বন্যা ও বৃষ্টির ছড়া | সুমন বিশ্বাস

সামান্য যে সম্বলটুকু তাও নিয়েছে বানের জলে, কর্মবিহীন খুঁটছে মাথা দুশ্চিন্তার পদতলে।   কী খাবে, তা কোথায় পাবে ভাবনা ছোটে

নতুন ক্লাসে উঠল খুকু | রেবেকা ইসলাম

কাঁদো কাঁদো হয় না এখন একলা ঘরে শুতে ফড়িং দেখে চেচায় না সে হয় না কাবু ভূতে। একা একাই পুতুলগুলোর কাপড় পারে ধুতে নিভিয়ে দিতে পারে খুকু

নৌকা ভাসাই জলে | উৎপলকান্তি বড়ুয়া

জল টল টল নামে কী ঢল স্রোত চঞ্চল নদীর পায় খুঁজে বল ঢেউ কল কল সামনে উদার প্রাণপণে তার ছুটে চলা অধীর। টিনের চালে গাছের ডালে বিষ্টি থোকা

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৪৮)

শত শত পুঁচকে কালো বাদুড় বেরিয়ে আসে। উষ্ণ, বজ্রনির্ঘোষ সন্ধ্যায় হাজার হাজার পতঙ্গ বেরিয়ে আসতে বাধ্য হওয়ায় বাদুড়রা দারুণ একটা ভোজের

বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিভিশন

সিনেমা হলের প্রজেক্টরের বিকল্প হিসেবে এই দৈত্যাকার টেলিভিশনটি বাজারে ছাড়ছে কোম্পানিটি। টেলিভিশনটি এরইমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৪৭)

শিশুরা ফ্যাকাশে হয়ে আসে। ওরা নোরার দেখানো জায়গাটির দিকে তাকায় এবং নিশ্চিত হয় প্রথমবারের মতো ফার্ন পাতার নড়াচড়া দেখছে, একে একে সবাই

বাবা তুমি | লিটন কুমার চৌধুরী

তোমার ছোঁয়া সবখানেতে জীবন খেলার মাঠে তুমিই বাবা পরম পাওয়া সকল সুখের পাঠে। তুমি বাবা শীতল আবেশ বটের ছায়ার মত হৃদয় জুড়ে সোহাগ দিয়ে

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৪৬)

আমার মনে হয় মূলভূখণ্ডের মাঠের কোনো গরু হবে, অন্যজন অলসভাবে বলে। এমন ছোট্ট একটা দ্বীপে মুক্তভাবে একটা গরু ঘুরে বেড়াচ্ছে, তোমার কি তাই

ডুবে গেছে সব ‍| আলেক্স আলীম

মেঘের পানি কোথায় যাবে
চিন্তা আছে কারও!
ইচ্ছামত দালান গড়ে
মর এবং মারো!

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৭
এএ

বিল্টু (শেষ পর্ব) | গৌতম দাশ

বিল্টু অনেকের হাতে পায়ে ধরলো কিন্তু লাভ হলো না। অবশেষে বিল্টু মাকে নিয়ে সরকারি হাসপাতালে গেলো। অনেক দূর, তবুও গেলো। সোবান চাচা তার

ছেলেবেলা | লিটন কুমার চৌধুরী

কোথায় আমার জবা বকুল হাসনাহেনা  জুঁই, স্মৃতির পাতা উল্টে এখন বিঁধছে বুকে সুই। কোথায় আমার ডাহুক ডাকা শিশিরভেজা ভোর, জলছিটানো সকাল

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়