ইসলাম
মানুষ সামাজিক জীব। আর তাই সমাজে চলতে ফিরতে কখনো কখনও অন্যের সাহায্য-সহযোগিতার প্রয়োজন হয়। এ সহযোগিতার একটি পর্যায় হলো ঋণের
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা অযথা কাউকে শাস্তি দিতে চান না; বরং মানুষের ওপর যে বিপদ আসে, তা তাদের কৃতকর্মের ফলস্বরূপ।
মানবতার ধর্ম ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষকে আল্লাহতায়ালা খাঁটি বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে ইবাদত-বন্দেগি একমাত্র
হজরত আনাস (রা.) বলেন, ‘যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ওপর কোনো কাজ কঠিন হয়ে দেখা দিত, তখন তিনি এ দোয়াটি পড়তেন’। (তিরমিজি ও মিশকাত, হাদিস: ২৪৫৪)
ভয় মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে। আর কৃপণতা কোনো ভালো স্বভাব নয়। এটি একটি মানসিক ব্যাধি। রাসুল (সা.) কৃপণতাকে
হাদিসের বিশুদ্ধতা নিরূপণে ইতিহাসে যেসব মহামানব চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন, তাদের অন্যতম হলেন ইমাম মুসলিম (রহ.)। খোরাসানের নিশাপুরে ২০৪
মহানবী (সা.) মানবজাতির জন্য আল্লাহর সর্বশেষ প্রেরিত পুরুষ। আল্লাহ তাঁকে সর্বোত্তম শিক্ষক ও আদর্শ মানব হিসেবে প্রেরণ করেছেন। পবিত্র
আমাদের সমাজে কত ধরনের মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামায পড়ে, কেউ পড়ে না, কেউ ভালো কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে। এত সব কাজের মধ্যে
উপহার বিনিময় সামাজিক জীবনের একটি সাধারণ অনুষঙ্গ। উপহারের মাধ্যমে পারস্পরিক ভালোবাসা-সম্প্রীতি বৃদ্ধি পায়। উপরন্তু এটি ইসলামের
পোশাক-পরিচ্ছদ মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম অনুষঙ্গ। দেহ সজ্জিত করা এবং সতর (শরীর) আবৃত করার প্রয়োজনীয় মাধ্যম। তাছাড়া এটি
রুকু ও সিজদায় মুসল্লিদের যথাক্রমে সুবহানা রব্বিয়াল আজিম ও সুবহানা রব্বিয়াল আ’লা পড়তে হয়। আমরা রুকুতে আল্লাহর প্রশংসা করি এবং
ফেনী: মহান আল্লাহু ও প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর নামের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক ভাস্কর্য উম্মোচন করা হয়েছে ফেনী শহরের মিজান রোডে।
আমাদের সমাজের বহুল প্রচলিত একটি রীতি হলো, মানুষের বদ নজর থেকে শিশুদের রক্ষার জন্য তার কপালে কালো টিপ দেওয়া। বিশেষ করে নবজাতককে
ঘুম আল্লাহ তায়ালার একটি বিশাল নেয়ামত, এর মাধ্যমে তিনি নিজ বান্দাদের ওপর বিরাট অনুগ্রহ করেছেন এবং তাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন।
ব্যক্তি জীবনে রাসুল (সা.) একজন সাধারণ মানুষের মতোই ছিলেন। অবসর সময়ে তিনি পারিবারিক কাজে অংশ নিতেন। নিজের কাজ নিজেই করতেন। আসওয়াদ
পরনিন্দা ও অপরের সমালোচনা নিকৃষ্ট অভ্যাস। কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ বর্ণনা করাই হলো পরনিন্দা বা পরসমালোচনা। শরিয়তের পরিভাষায় এমন
ঢাকা: আগামী ফেব্রুয়ারিতে তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপের বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। ইজতেমার প্রথম পর্ব ২০২৪ সালের ২ থেকে ৪
ঢাকা: আসন্ন রমজানে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন বিষয়ক মেগা রিয়েলিটি শো ও প্রতিযোগিতা ‘কুরআনের নূর পাওয়ার্ড
পবিত্র কোরআনে কারিমে এমন কিছু আয়াত রয়েছে, যেগুলোর তেলাওয়াত করলে বা শুনলে মুমিন পাঠক ও শ্রোতাকে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি সিজদা করতে
বিক্রেতারা নিজেদের পণ্য বিক্রি করতে নানা কৌশল অবলম্বন করেন। এরমধ্যে একটি হচ্ছে নিজের পণ্যের প্রচারে ক্রেতাদের কাছে মিথ্যা শপথ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন