ভারত
ভারতে বেড়াতে গিয়ে সর্বস্ব খোয়ালেন দুই বাংলাদেশি
পাসপোর্ট সঙ্গে না রেখে কলকাতায় হয়রানির শিকার বাংলাদেশিরা
শনিবার (৭ সেপ্টম্বর) হাসপাতালের বরাত দিয়ে এক মেডিকেল বুলেটিনে এ তথ্য জানান পাঁচ চিকিৎসকের মেডিক্যাল টিম। শ্বাসকষ্টের কারণে
জামশেদপুরে টাটা মোটরসের উৎপাদন মাঝে মধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর মারুতি সুজুকির দুই ইউনিট উৎপাদন বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, রক্ত দেওয়ার পর বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা খানিকটা বেড়েছে। অক্সিজেন চলছে। বুকের এক্স-রে
বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী। বাড়িতে সব সময়ই অক্সিজেন নিয়ে থাকতে হতো তাকে। সন্ধ্যা থেকে শ্বাসকষ্ট বাড়তে শুরু
তবুও সঙ্কট যেনো বেড়ে-ই চলেছে। আর এর জেরেই টানা দুই মাস ধরে জামশেদপুরে টাটা মোটরসের উৎপাদন মাঝে মধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
ইতোমধ্যে এ বিষয়ে পৃথকভাবে নানা কর্মসূচি নেওয়ার কথা জানিয়েছে দলগুলো। তবে, রাজ্য-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে একে অপরের বিরোধী হলেও এনআরসি
যদিও মনমোহন সিংয়ের এ মন্তব্যে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপির শীর্ষ নেতারা। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের আদিবাসী কল্যাণ ও অনগ্রসর উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি
পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি সূত্র জানিয়েছে, আগে আসামে ভুলে ভরা এনআরসির চিত্রটা স্পষ্ট হোক। তারপর প্রেক্ষাপট বুঝে অন্য রাজ্যে এনআরসি চালু
নেত্রীর মতে, এনআরসির নামে ভারতীয়দের ওপর অত্যাচার করছে কেন্দ্রীয় সরকার। আসামে নাগরিকপঞ্জির তালিকা থেকে যে ১৯ লাখ মানুষ বাদ পড়েছে
কথা হচ্ছিল পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি ও অধিকার সচেতন কয়েকজনের সঙ্গে। তারা এনআরসি প্রকাশের বিষয়টিকে কেন্দ্রীয় সরকারের দীর্ঘদিনের
সূত্র বলছে, তালিকা থেকে বাদ পড়া হিন্দু বাঙালির সংখ্যা ১১ লাখ নয়, আরও বেশি। এ নিয়ে রীতিমতো ঘুম উড়ে গেছে বিজেপি-শাসিত আসাম সরকারের।
এনআরসির এ তালিকা দেখে কপালে ভাঁজ পড়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার দুইয়েরই। কারণ, বাদ পড়া ব্যক্তিদের মধ্যে বিপুল সংখ্যক হিন্দু বাঙালি
এনআরসি থেকে বাদ পড়াদের মধ্যে রয়েছে ১১ লাখেরও বেশি হিন্দু বাঙালি। ছয় লাখের কিছু বেশি মুসলমান। বাকি দুই লাখের মধ্যে রয়েছে বিহারী,
এনআরসি চালু নিয়ে এর আগে একাধিক বিতর্ক, হিংসা, অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল আসামে। তালিকা থেকে বাদ যাওয়া নাম নিয়েও রাজনৈতিক
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) কলকাতা নগর দায়রা আদালতের বিচারক সিদ্ধার্থ কাঞ্জিলাল এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া ১০
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) একথা জানান কলকাতা আবহাওয়া দপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরও জানান, যে নিম্নচাপটি
এই ভয়াবহ আর্থিক সংকট থেকে বাঁচতে ও বিনিয়োগ বাড়াতে ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট (এফডিআই) নীতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী
স্বভাবতই নড়েচড়ে বসেছে কলকাতা করপোরেশন। এরই মধ্যে লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষকে নোটিশও দিয়েছে করপোরেশন। সময় দেওয়া হয়েছে সাতদিন। ওই
এমন দুর্ঘটনার পুনরাবৃতি যেন না ঘটে সেজন্য কলকাতার পথ নিরাপত্তা সপ্তাহে রাস্তায় লাগানো হয়েছে ঘাতক ওই জাগুয়ারের ছবি। জাগুয়ারসহ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন