বুধবার (২২ মে) দুপুরে সদর উপজেলার খানপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) তপন

বুধবার (২২ মে) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর খাদ্যগুদামে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিকুর

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে জেলা সদর উপজেলার কাফুরিয়া এলাকায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শাহরিয়াজ। বাংলানিউজকে

সোমবার (২০ মে) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে থ্রিডি অডিটোরিয়ামে উপজেলা পর্যায়ে প্রযুক্তি হস্তান্তর র্শীষক প্রশিক্ষণ প্রকল্পের (৩য় পর্যায়ে)

সোমবার (২০ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিসি আনজুমান আরা বাংলানিউজকে বলেন, নড়াইলের কৃষকরা যেন ধানের ন্যায্যমূল্য পান, সেই বিষয়টির

খাইছড়া এলাকার একজন সফল কৃষক তিনি। এই সফল কাজে দারুণভাবে উৎসাহিত হয়ে তার তত্ত্বাবধানেই প্রায় ২৫ থেকে ৩০ জন পুরুষ ও নারী শ্রমিক

রোববার (১৯ মে) লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  (ইউএনও) শফিকুল রেদোয়ান আরমান শাকিল ধান সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। দেশব্যাপী কৃষি শুমারি

তাদের দাবি, মেহেরপুরে একটি হিমাগার স্থাপন করা হলে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত মৌসুমি সবজি সেখানে রাখতে পারবেন। এতে তারা এসব পণ্যের

ব্রি-২৮ জাতের প্রতি মণ ধান বর্তমান বাজারে ৫৮০-৬২০ টাকা ধরে কেনাবেচা হচ্ছে। সর্বোচ্চ প্রতি মণ ৬২০ টাকা ধরে হিসেব কষলে উৎপাদন অনুসারে

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি তুলে ধরে

শনিবার (১৮ মে) বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা কাজী সাইফুদ্দিন অভি।  তিনি বলেন, জেলা সদরসহ ছয়

কৃষক ও কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবছর সরকারের হিসাব মতে প্রতি কেজি বোরো ধানের উৎপাদন ব্যয় হচ্ছে সাড়ে ১৮ টাকা। যদিও বাস্তবে উৎপাদন

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর মিরপুর কয়েকটি পাইকারি বাজার ঘুরে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এমন তথ্য। ব্যবসায়ীরা জানান,

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) শহরের মুনিগঞ্জ খাদ্য গুদামে এ চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানজিল্লুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১২টায় দিনাজপুর শহরের পুলহাট এলএসডি গুদামে ধান কেনা শুরু করা হয়। এ বছরের বোরো সংগ্রহ অভিযান চলবে ৩১ আগস্ট

সুদিনের আশায় কৃষকেরা বারবার স্বপ্ন দেখে ফসল বুনে। কিন্তু সুদিনের আর দেখা হয় না উল্টো তারা হন ক্ষতিগ্রস্ত। চলতি মৌসুমে ধানের ফলন

বাধ্য হয়ে উৎপাদন খরচের থেকে কম দামে মিল মালিক ও ব্যবসায়ীদের কাছে ধান বিক্রি করছেন কৃষকরা। লোকসান হওয়ায় অনেক কৃষকই ধান চাষের আগ্রহ

আক্ষেপ করে বাংলানিউজকে কথাগুলো বলছিলেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমলা ইউনিয়নের কৃষক বদর উদ্দিন।  বুধবার (১৫ মে) দুপুরে কুষ্টিয়ার

এবার ধানের উৎপাদন ভালো হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ধানের উৎপাদন ভালো হলেও বেড়েছে উৎপাদন খরচও। সেই হিসেবেই দর বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আর