ইসলাম
পবিত্র, স্বাস্থ্যসম্মত ও উপকারী সব ধরনের খাবার গ্রহণে ইসলাম উৎসাহ দিয়েছে। যেসব খাবার অপবিত্র ও অবৈধ তা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। আল্লাহ
মুসলমানদের কাছে দোয়া শব্দটি ব্যাপক পরিচিত। মুসলমানরা চলতে ফিরতে একে অন্যের কাছে দোয়া প্রার্থনা করে। সবাই সবার কাছে কোনো না কোনো
মায়ের ভাষার কথা বলা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। মাতৃভাষা মহান আল্লাহর অপার দান। এ ভাষা দিয়ে মানুষ নিজের মনের ভাষা প্রকাশ করে। তাই
কোরআনে কারিম সব সময়ের জন্য কল্যাণের উৎস যারা কামনা করবে তারাই পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে সুফল লাভ করতে পারবে সূরা আল ফুরকান কোরআনে
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ নিজে দয়ালু। সেহেতু তিনি চান বান্দা একে অপরের ওপর দয়ালু হোক। এক বান্দা অপর বান্দার অভাবের দিনে তাকে
মানুষ অনেক সময় এমন পরিস্থিতিতে পড়ে, কী সিদ্ধান্ত নেবে ভেবে পায় না। নিতে যাওয়া সিদ্ধান্তটি সঠিক না বেঠিক- এটা মানুষকে ভাবিয়ে তোলে।
সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। নিন্দাহীনতা এক প্রকারের শারীরিক অসুস্থতা, যা মানবদেহে বহু রোগব্যাধির জন্ম
চলার পথে, কাজে-কর্মে অনেক মানুষের সঙ্গেই দেখা হয়। একজন মুসলিম হিসেবে অন্য মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ করতে হবে, তা-ও
পরিবারের মূল ভিত্তি হলো বিয়ে। বিয়ের মাধ্যমেই গড়ে ওঠে একটি পরিবার। স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা সবাইকে নিয়ে পরিবার। এদের
একসময় কোথাও কোনো অপরাধ হলে মানুষ তার প্রতিবাদ করত। কেউ প্রকাশ্যে কোনো অসামাজিক কাজে লিপ্ত হলে মানুষ তাকে সতর্ক করত। সামাজিকভাবে তা
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়
আল্লাহ ইমানদারদের জান্নাতে ঠাঁই দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য আল্লাহ-প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামে অটল থাকতে হবে। সব নবী ও রসুল
প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতা ও ভক্তি-শ্রদ্ধা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। এসব মানবিক গুণ আছে বলেই এখনো টিকে আছে এ নশ্বর পৃথিবী। আল্লাহ
বর্তমানে অনেকে শরীরের অবাঞ্ছিত চুল কাটতে বিভিন্ন লোমনাশক ক্রিম ব্যবহার করেন। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে, ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো
জান্নাত। এটি আরবি শব্দ। অর্থ বাগান বা উদ্যান। প্রচলিত অর্থে জান্নাতকে বেহেশত বলা হয়। ইসলামের পরিভাষায়, পার্থিব জীবনে যে সব মুসলিম
প্রশ্ন: আমার বাবার এক বন্ধু বড় বিত্তশালী। ধর্ম-কর্ম পালনে খুব সচেষ্ট। দ্বীন-দরদি ও শিক্ষানুরাগী। তিনি বিয়ে-শাদি করেননি। বয়স ষাটের
ব্যক্তিজীবনে রাসুল (সা.) একজন সাধারণ মানুষের মতোই ছিলেন। অবসর সময়ে তিনি পারিবারিক কাজে অংশগ্রহণ করতেন। নিজের কাজ নিজেই করতেন।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর দরুদ পড়া ইসলামের অন্যতম ইবাদত। তাঁর ওপর দরুদ পড়েন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা ও তাঁর
অনেকে বলে থাকেন, খাবারের পর মিষ্টি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার বা ফল খাওয়া সুন্নত। কথাটি কি সঠিক? এ বিষয়ে হাদিস বিশারদ ও ফকিহদের ভাষ্য,
কবিরা গুনাহ কী? অনেকেই মনে করেন, কবিরা গুনাহ মাত্র সাতটি, যার বর্ণনা একটি হাদিসে এসেছে। মূলত কথাটি ঠিক নয়। কেননা হাদিসে বলা হয়েছে,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন