ঢাকা, রবিবার, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বাজেট

৫০ বছরে বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণের বেশি

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮৩১ ঘণ্টা, জুন ৩, ২০২১
৫০ বছরে বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ গুণের বেশি

ঢাকা: জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন তিনি।

মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ ও ৫০তম বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের প্রথম বাজেট উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেন তিনি। একই দিনে ১৯৭১-৭২ ও ১৯৭২-৭৩ সালের বাজেট ঘোষণা করেছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ।

বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের আকার বেড়েছে ৭৬৭ দশমিক ০৪ গুণের বেশি।

বৃহস্পতিবার (০৩ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস দুর্যোগের মধ্যেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রত্যাশা সামনে রেখে জীবন-জীবিকায় প্রধান্য দিয়ে করোনাকালে দ্বিতীয় বারের মতো প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।

বাজেটে মোট আয় ৩ লাখ ৯২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। মোট উন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। মোট অনুন্নয়ন ব্যয় ৩ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের আকার ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে প্রথম (১৯৭২-৭৩) অর্থবছরে ওই বাজেট দিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা তাজউদ্দীন আহমদ। পরের দুটি বাজেটও দিয়েছিলেন তিনি।

স্বাধীনতার ৫০ বছর পর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাংলাদেশের ৫০তম যে বাজেট প্রস্তাব করেন তার আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এ হিসাবে স্বাধীনতার পর প্রথম বাজেটের চেয়ে নতুন প্রস্তাবিত বাজেটের আকার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬৭ দশমিক ০৪ গুণ বেশি। এবার তৃতীয়বারের মতো বাজেট দেন আ হ ম মুস্তফা কামাল।

দেশের অর্থনীতির আকার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই বাজেটের আকার বাড়ছে। ১৯৭১ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ৫০টি বাজেটে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। বাজেটের আকার বাড়লেও তা পুরোপুরি খরচ হচ্ছে না। প্রতি বছরই গড়ে ফেরত যাচ্ছে ২০ শতাংশ অর্থ। স্বাধীনতা পরবর্তী ১১ জন অর্থমন্ত্রী, আর দুই উপদেষ্টার দেওয়া ৫০টি বাজেটের মধ্যে সবচেয়ে বেশিবার সুযোগ পেয়েছিলেন সাইফুর রহমান ও আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে একাধারে ১০ বার বাজেট দিয়ে রেকর্ড করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

এর আগে প্রয়াত অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া টানা ছয়টি বাজেট দেন। তবে আবদুল মুহিত ওই টানা ১০টি বাজেট ছাড়াও এরশাদ সরকারের সময় (১৯৮২-৮৩ এবং ১৯৮৩-৮৪ অর্থবছর) দুটি বাজেট দিয়েছিলেন। এ হিসেবে মুহিতের স্থাপনকারী বাজেটের সংখ্যা ১২টি। এছাড়া প্রয়াত অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানেরও ১২টি বাজেট দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে।

স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের পর ১ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে অপেক্ষা করতে হয়েছে তিন বছর। আর তা ১০ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হতে লেগে গেছে ১৪ বছর। এরপর ২১ বছর পর এক লাখ কোটিতে উন্নীত হয় বাজেটের আকার। ২০০৯ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে এক লাখ কোটি টাকার বাজেট পেশ করে। এর ১০ বছরের মাথায় এবার একই সরকার ৬ লাখ কোটি টাকার বাজেট দিতে যাচ্ছে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার পাঁচ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের চারজন অর্থমন্ত্রী ২২টি বাজেট দিয়েছেন। বিএনপির তিন মেয়াদে তিনজন ১৬টি বাজেট উপস্থাপন করেছেন। জাতীয় পার্টির আমলে চারজন অর্থমন্ত্রী ৯টি বাজেট ঘোষণা করেন। এছাড়া ৩টি বাজেট দিয়েছে দুইটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

তাজউদ্দীন আহমদের সময়ের বাজেট
স্বাধীনতার পর প্রথম বাজেট দিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালী অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা প্রয়াত তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরের জন্য ৭৮৬ কোটি টাকা। এরপর ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরের জন্য ৯৯৫ কোটি টাকা। ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরের জন্য ১০৮৪.৩৭ কোটি টাকা। এরপর ১৯৭৫-৭৬ অর্থবছরের জন্য ড. আজিজুর রহমান ১৫৪৯.১৯ কোটি টাকা।

জিয়াউর রহমানের সময়
১৯৭৬-৭৭ অর্থবছরের জন্য ১৯৮৯.৮৭ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা দেন তিনি। ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছরের জন্য ২১৮৪ কোটি টাকা। ১৯৭৮-৭৯ অর্থবছরের জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ২৪৯৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন তিনি। এরপরের বছর ১৯৭৯-৮০ অর্থবছরের জন্য ড. মীর্জা নরুল হুদা ৩৩১৭ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন।

এরশাদ সরকারের আমল
১৯৮০-৮১ অর্থবছরের জন্য সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান ৪১০৮ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন। ১৯৮১-৮২ অর্থবছরের জন্য ৪৬৭৭ কোটি টাকার পরপর দুটি বাজেট ঘোষণা করেন তিনি। এরপর সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ১৯৮২-৮৩ অর্থবছরের জন্য ৪৭৩৮ কোটি টাকা ও ১৯৮৩-৮৪ অর্থবছরের জন্য ৫৮৯৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন।

অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামান বাজেট ঘোষণা করেন চারটি। ১৯৮৪-৮৫ অর্থবছরের জন্য ৬ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। ১৯৮৫-৮৬ অর্থবছরের জন্য ৭ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। ১৯৮৬-৮৭ অর্থবছরের জন্য ৮ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছরের জন্য ৮ হাজার ৫২৭ কোটি টাকা।

এছাড়া ১৯৮৮-৮৯ অর্থবছরের জন্য অর্থমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) মুনিম ১০ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী ড. ওয়াহিদুল হক ১৯৮৯-৯০ অর্থবছরের জন্য ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা। আবার অর্থমন্ত্রী হিসাবে মেজর জেনারেল (অব.) মুনিম ১৯৯০-৯১ অর্থবছরের জন্য ১২ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা বাজেট ঘোষণা করেন।

বিএনপি সরকারের আমলে টানা ৫টি বাজেট ঘোষণা করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান। প্রথম ১৯৯১-৯২ অর্থবছরের জন্য ১৫ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা। এরপর ১৯৯২-৯৩ অর্থবছরের জন্য ১৭ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরের ১৯ হাজার ৫০ কোটি টাকা। ১৯৯৪-৯৫ অর্থবছরের জন্য ২০ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা। ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরের জন্য ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে সাবেক অর্থমন্ত্রী এসএএমএস কিবরিয়া টানা ৬টি বাজেট ঘোষণা করেন। ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরের জন্য ২৪ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা। ১৯৯৭-৯৮ অর্থবছরের জন্য ২৭ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা। ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরের জন্য ২৯ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। ১৯৯৯-০০ অর্থবছরের জন্য ৩৪ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। ২০০০-০১ অর্থবছরের জন্য ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকা। ২০০১-০২ অর্থবছরের জন্য ৪২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা বাজেট ঘোষণা করেন তিনি।

বিএনপির দ্বিতীয় মেয়াদে সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান টানা ৫টি বাজেট ঘোষণা করেন তিনি। ২০০২-০৩ অর্থবছরের জন্য ৪৪ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। ২০০৩-০৪ অর্থবছরের জন্য ৫১ হাজর ৯৮০ কোটি টাকা। ২০০৪-০৫ অর্থবছরের জন্য ৫৭ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা। ২০০৫-০৬ অর্থবছরের জন্য ৬১ হাজার ০৫৮ কোটি টাকা এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরের জন্য ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন।

এরপর সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে দুটি বাজেট ঘোষণা করেন এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি ২০০৭-০৮ অর্থবছরের জন্য ৮৭ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা ও ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জন্য ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন।

বাংলাদেশে প্রথম বাজেটের আকার এক লাখ ছাড়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়। আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় ও চতুর্থ মেয়াদের বাজেট ঘোষণা করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রথম এক লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেন তিনি। টানা ১০টি বাজেট দেন সাবেক এই অর্থমন্ত্রী।

২০১০-১১ অর্থবছরে এক লাখ ৩২ হাজার ১৭০ কোটি টাকা, ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা, ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য ৪ লাখ ২৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত তার শেষ বাজেট ঘোষণা করেন ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার।

আওয়ামী লীগ সরকারের পঞ্চম মেয়াদের প্রথম বাজেট দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট দেন। এরপর চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য দ্বিতীয়বারের মতো ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা বাজেট দেন। আর আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য তৃতীয়বারের মতো ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেটর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

আরও পড়ুন:
বাজেটে ৬ মেট্রোরেলে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ার প্রত্যাশা
রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা
সিমেন্টের কাঁচামাল আমদানিতে কর কমছে
সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত
তৃতীয় লিঙ্গের করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ
রূপপুর প্রকল্পে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ
বাজেটে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকার এডিপি
যেসব পণ্যের দাম বাড়বে
যেসব পণ্যের দাম কমছে
দাম বাড়ছে সিগারেটের
প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ২ শতাংশ
৫০০০০ টাকার বেশি বিল ব্যাংকিং চ্যানেলে না নিলে অতিরিক্ত উৎসে কর
স্মার্ট ওয়াচ, কম্পিউটার ও যন্ত্রাংশ উৎপাদনে ভ্যাট অব্যাহতি
২ লাখ টাকার কম সঞ্চয়পত্রে টিআইএন লাগবে না
দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদন-সংযোজনে আরও ২ বছর ভ্যাট অব্যাহতি
করোনা টেস্ট কিট, টিকা আমদানি ও উৎপাদনে কর অব্যাহতি

বাজেটে ১০ লাখ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা
রড-সিমেন্টসহ কমবে নির্মাণসামগ্রীর দাম

বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০২১
জিসিজি/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।